কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


হারানো ভালোবাসার বেদনা ভুলতে

ভালোবাসার মানুষ জীবন থেকে হারিয়ে গেলেও রয়ে যায় তার স্মৃতি। স্মৃতিগুলো মানুষটিকে ভুলতে দেয় না। বরং মানসিক যন্ত্রণা বাড়িয়ে দেয়। 

ভালোবাসার মতো একটা চমৎকার অনুভূতি পাওয়া বা দেওয়া যেমন জাদুকরি ভালোলাগা অনুভূতি তৈরি করে, ঠিক তেমনি ভালোবাসা হারানোর অনুভূতি হৃদয় ভাঙনের কারণ হতে পারে।

পছন্দের মানুষকে হারানো যেমন চ্যালেঞ্জিং তেমনি বেদনাদায়কও। অনেক সময় এই অনুভূতিকে নিয়ন্ত্রণের বাইরে মনে হতে পারে। তবে জীবনকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে তা সামলে উঠতেই হবে।

ভারতের ‘মনস্থলী’র প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ডা. জ্যোতি কাপুর এই বিষয়ে বলেন, “কাউকে ভুলে যাওয়া বিষয়টা মুখের কথা নয়, সময়ের প্রয়োজন। প্রতিনিয়ত আগের অবস্থা থেকে উন্নতি ঘটতে থাকে। ভগ্ন হৃদয়ের ব্যথা কমাতে বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ করা যায়।”

নিজের আবেগ সম্পর্কে সদা সচেতন থাকা

ডা. কাপুর হেলদিশটস ডটকম’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেন, “অনুভূতিকে অস্বীকার করা যাবে না। নিজের আবেগকে স্বীকার করতে হবে, প্রয়োজনে কান্না করতে হবে। কোনোভাবেই আবেগ প্রকাশ থেকে বিরত থাকা যাবে না। এভাবে নিজের আবেগ সম্পর্কে সচেতন হলে কষ্ট অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা যাবে।”

প্রাক্তনের কাছ থেকে শারীরিক ও মানসিকভাবে দূরে থাকা

সম্পর্কের অবসান ঘটলে হারানোর বেদনা মেনে নেওয়া যায় না। প্রাক্তন সঙ্গী সামনে উপস্থিত না থাকায় নানানভাবে তার সঙ্গে যোগাযোগ করতে, কথা বলতে বা দেখতে ইচ্ছা হতে পারে।

এই আবেগকে প্রাধান্য দিতে গিয়ে তার থেকে আর দূরে যাওয়া হয় না। বিচ্ছেদের পরে তাকে ভুলতে যতটা সম্ভব শারীরিক ও মানসিকভাবে তার থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করতে হবে।

এই বিশেষজ্ঞের মতে, “যতটা সম্ভব প্রাক্তনের সঙ্গে যোগাযোগ কমানোর চেষ্টা করতে হবে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোতেও একে অপরের থেকে দূরে থাকা ভালো। এই দূরত্ব দুজনের মাঝেই নতুন ব্যক্তিত্ব ও স্বস্তি তৈরিতে সহায়তা করবে।

নিজের প্রতি যত্নশীল হওয়া

ডা. কাপুর বলেন, “নিজেকে অগ্রাধিকার দেওয়া উচিত। নিজের ভালো লাগা, খারাপ লাগা, সন্তুষ্টি পাওয়া যায় এমন কাজে ব্যস্ত থাকা উচিত। শখ পূরণ, নিয়মিত ব্যায়াম করা, পুষ্টিকর খাবার খাওয়া ও পর্যাপ্ত ঘুম এক্ষেত্রে ভালো কাজ করে। নিজের শারীরিক ও মানসিক সুস্থতার প্রতি যত্নশীল হওয়া উচিত।”

নিজের প্রিয় মানুষদের পাশে রাখা

পরিবার, পরিজন, বন্ধুবান্ধব মানসিকভাবে সহযোগিতা করতে পারে। তাই জীবনে এমন খারাপ অনুভূতির সময়ে তাদের পাশে রাখা জরুরি।

এরা কথা ও কাজের মাধ্যমে দিক নির্দেশনা দিতে পারে। এছাড়া দক্ষ বিশেষজ্ঞের সাথে কাউন্সিলিং করা বা থেরাপি নেওয়া ব্যথা ভুলতে অনেকটাই সহায়তা করে।

নিজের জীবনের সুন্দর লক্ষ্য ঠিক করা

ডা. কাপুর পরামর্শ দেন, “জীবনের নতুন লক্ষ্য ও আশা স্থির করা উচিত। এবং সেভাবেই নিজেকে প্রস্তুত করে নিতে হবে। দক্ষতা লাভের জন্য নতুন কিছু শেখা, বেড়াতে যাওয়া ইত্যাদি করা যেতে পারে, এতে মন নতুন লক্ষ্যে উন্নিত হবে এবং ব্যথার অন্যভূতি কমে আসবে।”

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন