কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সবুজ কারখানার পণ্যে ক্রেতাদের বেশি দাম দেওয়া উচিত

সবুজ বা পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ নেওয়া তৈরি পোশাক কারখানায় উৎপাদিত পণ্যে আন্তর্জাতিক ক্রেতাদের তুলনামূলক বেশি মূল্য দেওয়া উচিত। এসব কারখানা সবুজ উদ্যোগে বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করেছে। আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ব্র্যান্ডও পরিবেশবান্ধব উৎপাদন প্রক্রিয়াকে সমর্থন করছে। সোমবার ঢাকার গুলশানে হোটেল রেনেসন্সে বিশ্বব্যাংক আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা এমন অভিমত দেন।

বিকেএমইএর সাবেক সভাপতি এবং পোশাক খাতের অন্যতম সবুজ কারখানা প্লামি ফ্যাশনসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফজলুল হক বলেন, আন্তর্জাতিক ব্র্যান্ড ও খুচরা বিক্রেতাদের গ্রিন ফ্যাক্টরিতে উৎপাদিত পোশাকে বেশি দর দেওয়া উচিত। কেননা, তারা বিক্রির সময় এ ধরনের পোশাকে ‘গ্রিন ট্যাগ’ ব্যবহার করে। ক্রেতারা দর বাড়ালে উদ্যোক্তারা আরও বেশি হারে পানি ও বিদ্যুতের ব্যবহার কমাতে পারবে। একই সঙ্গে কার্বন নির্গমনও কমাতে পারবে।

‘বাংলাদেশের বাণিজ্যের সবুজায়ন’ শীর্ষক এ আলোচনায় বিশ্বব্যাংকের সামষ্টিক অর্থনীতি ও বিনিয়োগবিষয়ক সিনিয়র অর্থনীতিবিদ নোরা ডিহেল বলেন, আন্তর্জাতিকভাবে অধিকতর প্রতিযোগী সক্ষম হতে বাংলাদেশের উৎপাদন প্রক্রিয়া সবুজে রূপান্তরিত হওয়ার কোনো বিকল্প নেই। উচ্চ হারের ট্যারিফ কমিয়ে আনা এবং বিভিন্ন অশুল্ক বাধা দূর করে পরিবেশবান্ধব পণ্য ও সেবা আমদানিতে উৎসাহ দিতে পারে বাংলাদেশ। গবেষণা সংস্থা পিআরআইর চেয়ারম্যান জাইদি সাত্তার বলেন, স্থানীয় উৎপাদকরা সবুজ কারখানার জন্য প্রচুর বিনিয়োগ করছেন। ফলে বাড়তি মূল্য প্রত্যাশা করা যৌক্তিক। পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ফারহিনা আহমেদ বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে ৪০ শতাংশ নবায়নযোগ্য জ্বালানি ব্যবহারের প্রতিশ্রুতি রয়েছে সরকারের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন