কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সপ্তাহের ব্যবধানে মসলার বাজারে আগুন

নিত্যপণ্যের বাজারে অস্থিরতা চলছেই। পণ্যের মূল্য কমার চেয়ে বাড়ার তালিকাই বেশি। দিন দিন তালিকার বহর যেন আরও দীর্ঘ হচ্ছে। প্রতি সপ্তাহেই পণ্যের দাম লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ায় ক্রেতাদের কষ্টের যেন শেষ নেই; উঠেছে নাভিশ্বাস। মোটকথা বাজারে কোনো কিছুতেই স্বস্তি নেই।

বর্তমানে বাজারে প্রতি কেজি দেশি আদা বিক্রি হচ্ছে ১৮০-২২০ টাকায় এবং চায়না বা আমদানি করা আদা বিক্রি হচ্ছে ৩০০ টাকায়। সপ্তাহ খানেক আগেও দেশি আদার দাম ছিল ১২০-১৫০ টাকা কেজি। বর্তমানে বড় রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা কেজিতে এবং ছোট রসুন বিক্রি হচ্ছে ১৮০ টাকা কেজি। কিন্তু সপ্তাহ খানেক আগেও রসুনের দাম ছিল ১১০-১২০ টাকা কেজি।

বর্তমানে জিরার দামও বেড়ে প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৮০০-৯০০ টাকায়। আর প্রতিকেজি পেঁয়াজ  বিক্রি হচ্ছে ৫৫ টাকায়। যা এক সপ্তাহ আগেও ছিল ৪০ টাকা।

আর সপ্তাহ খানে আগে ১৩০ টাকা ডজন বিক্রি হওয়া ডিম বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়। প্রতি কেজি খোলা চিনি বিক্রি হচ্ছে ১৪০ টাকায়, যা রোজায় ছিল ১২০ টাকা কেজি।

পবিত্র ঈদ-উল আজহার বাকি এখনো দুই মাস। এর মধ্যেই শুরু হয়ে গেছে মসলাসহ বেশির ভাগ পণ্যের দাম বাড়ানোর প্রক্রিয়া। এ অবস্থায় ব্যবসায়ীরা ইঙ্গিত দিচ্ছেন, সামনে কিছু কিছু পণ্যের দাম আরও বাড়বে! অর্থাৎ ভোক্তাদের জন্য বাজারে আপাত কোনো সুখবর নেই।

বুধবার (৩ মে) সরেজমিনে রাজধানীর খিলগাঁও বাজার, সেগুনবাগিচা কাঁচা বাজার, মালিবাগ বাজার এবং মেরাদিয়া বাজারসহ বেশ কিছু বাজার ঘুরে ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কথা বলে দাম বাড়ার এমন চিত্রই দেখা গেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন