কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কিডনির পাথর দূর করার ঘরোয়া ৫ উপায়

কিডনিতে পাথর একটি সাধারণ সমস্যা, এটি যে কারো হতে পারে। তবে নারীদের তুলনায় পুরুষদের কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বেশি।

আর একবার কিডনিতে পাথর হওয়ার ১০-১৫ বছরের মধ্যে আরও পাথর হতে পারে। এটি একটি যন্ত্রণাদায়ক অবস্থা, যা স্বাভাবিক জীবনকে মারাত্মকভাবে প্রভাবিত করতে পারে।

কিডনিতে পাথর কেন হয়?

ক্যালসিয়াম, অক্সালেট ও ইউরিক অ্যাসিডের মতো বর্জ্য পদার্থ শরীর থেকে বের হয়ে স্ফটিক অর্থাৎ ছোট পাথরের আকার ধারণ করতে সক্ষম না হলে কিডনিতে পাথর তৈরি হয়। এটি সময়ের সঙ্গে সঙ্গে বড় হয়।

হার্ভার্ড হেলথ অনুযায়ী, অনেক সময় প্রস্রাবের মাধ্যমে ছোট ছোট পাথর বের হয়ে যায়। তবে অনেক সময় প্রস্রাবের পথে আটকে যেতে পারে।

যার কারণে প্রস্রাবের সময় জ্বালাপোড়া, প্রচণ্ড ব্যথা, পেট ও পিঠের মাঝখানে শরীরের একপাশে প্রচণ্ড ব্যথা এমনকি প্রস্রাবের সঙ্গে রক্তও বের হতে পারে। এছাড়া বমি বমি ভাব ও বমির মতো উপসর্গ অনুভূত হতে পারে।

কিডনি পাথর দূর করা উপায় কী?

পাথরের আকার ও সংখ্যার উপর নির্ভর করে তা দূর হতে কয়েক সপ্তাহ বা মাস সময় লাগতে পারে। এর জন্য অনেক ওষুধ ও চিকিৎসা আছে। কখনো কখনো পাথর অপসারণের জন্য অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন হতে পারে।

তবে চাইলে ঘরোয়া উপায়েও ভরসা রাখতে পারেন। হার্ভার্ড হেলথের মতে, কিছু সহজ ঘরোয়া প্রতিকার কিডনিতে পাথর অপসারণ বা এড়াতে সাহায্য করতে পারে। জেনে নিন তেমন ৫ ঘরোয়া উপায়-

প্রচুর পানি পান করুন

হার্ভার্ড হেলথের মতে , যারা প্রতিদিন দুই থেকে আড়াই লিটার প্রস্রাব করেন তাদের কিডনিতে পাথর হওয়ার সম্ভাবনা ৫০ শতাংশ কম। এত বেশি প্রস্রাব করার জন্য, আপনাকে প্রতিদিন প্রায় ২-৩ লিটার পানি পান করতে হবে।

বেশি ক্যালসিয়াম খান

ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ খাবারের পরিমাণ বাড়াতে হবে। দই, সয়া পণ্য, মটরশুটি, মসুর ডাল ও বীজ ক্যালসিয়ামের ভালো উৎস। ক্যালসিয়াম অন্ত্রে অক্সালেটকে আবদ্ধ করে কাজ করে ও এটিকে বেশি শোষিত হতে দেয় না। ফলে প্রসাবের সমস্যা কমে।

লেবু পাথরের শত্রু

পাথর এড়াতে লেবুর রস পান করা উচিত। এতে উপস্থিত সাইট্রেট বা সাইট্রিক অ্যাসিড ক্যালসিয়াম বাঁধতে সাহায্য করে ও পাথর গঠন রোধ করে।

প্রতিদিন আধা কাপ লেবুর রস পানিতে মিশিয়ে পান করুন। দুটি লেবুর রস পান করলে প্রস্রাবের সাইট্রেট বাড়ে ও কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি কমায়।

সোডিয়ামের জন্য সতর্ক থাকুন

সোডিয়াম সমৃদ্ধ খাবার খেলে কিডনিতে পাথর হওয়ার ঝুঁকি থাকে। কারণ সোডিয়াম প্রস্রাবে ক্যালসিয়ামের পরিমাণ বাড়ায়। দিনে সব মিলিয়ে ২৩০০ মিলিগ্রামের বেশি সোডিয়াম খাওয়া উচিত নয়।

পশু প্রোটিন এড়িয়ে চলুন

মাংস, ডিম ও সামুদ্রিক খাবারের প্রোটিনকে প্রাণীজ প্রোটিন বলা হয়। এগুলো খেলে পাথর হওয়ার ঝুঁকি বাড়তে পারে। কিডনিতে পাথর হলে বা এর প্রবণতা থাকলে এই খাবারগুলো এড়িয়ে চলুন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন