কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পাকস্থলী ক্যানসারের কারণ ও চিকিৎসা

পাকস্থলীর ক্যানসার হলো, পেটের আস্তরণের মধ্যে ক্যানসারজনিত কোষগুলোর বাড়াবাড়ি। এই কোষগুলো ক্রমে টিউমার হয়ে উঠতে পারে এমন আশঙ্কা রয়েছে। পাকস্থলী ক্যানসার গ্যাস্ট্রিক ক্যানসার নামেও পরিচিত। এ ধরনের ক্যানসার গত কয়েক বছর ধরে বিশ্বজুড়ে ক্রমে বেড়েই চলেছে। এ রোগটি নির্ণয় করা খুবই কঠিন। কারণ রোগীরা প্রাথমিক পর্যায়ে লক্ষণগুলো টের পান না। কখনো কখনো শরীরের অন্যান্য অংশে ছড়িয়ে না আসা পর্যন্ত রোগটি শনাক্ত করা যায় না, যা চিকিৎসার ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা তৈরি করে।

মূলত হেলিকোব্যাক্টার পাইলোরি নামক ব্যাকটেরিয়া মানুষের পাকস্থলী ও ডুওডেনামে আলসারের সৃষ্টি করে। জীবাণুুটি পাকস্থলীতে প্রাথমিক পর্যায়ে ক্ষণস্থায়ী প্রদাহের তৈরি করে। ক্ষণস্থায়ী প্রদাহ থেকেই দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহের সৃষ্টি হয়। আর দীর্ঘস্থায়ী প্রদাহ থেকে অবশেষে পাকস্থলীতে ক্যানসারের সৃষ্টি হয়। পাকস্থলীর ক্যানসার একটি ঘাতকব্যাধি। উন্নত বিশ্ব, যেমন আমেরিকা ও ব্রিটেনে এ রোগের প্রাদুর্ভাব দিন দিন কমতে শুরু করলেও এশিয়ার চিন, জাপান এবং দক্ষিণ এশিয়ায় এ রোগের প্রাদুর্ভাব এখনো আশঙ্কাজনক। এ রোগে নারীর চেয়ে পুরুষ বেশি ভুগে থাকেন। নিম্নবিত্ত সমাজের মানুষরা উচ্চবিত্ত সমাজের মানুষের চেয়ে অধিক হারে আক্রান্ত হন। বয়স বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়তে থাকে। ৩০ বছর বয়সের আগে এ রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা খুবই ক্ষীণ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন