কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঝোপের ভেতরে মিলল মানব কঙ্কাল

সিলেটের বিশ্বনাথে এক ঝোপের ভেতরে মিলল ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মানুষের কঙ্কাল। শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার দেওকলস সিলেট: সিলেটের বিশ্বনাথে এক ঝোপের ভেতরে মিলল ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা মানুষের কঙ্কাল। শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে উপজেলার দেওকলস ইউনিয়নের পুরান সৎপুর এলাকার রাজারবাজার পশ্চিমপাশে কবরস্থানে ঝোপের ভেতরে শেওড়া গাছের নিচ থেকে কঙ্কালাসার হাড়গোড় এলোমেলো অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।

খবর পেয়ে সিলেট জেলা পুলিশ সুপার (এসপি) মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন কঙ্কালটি সংরক্ষণের জন্য নির্দেশ দেন। এর প্রেক্ষিতে থানা পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থলে পৌঁছে কঙ্কালের আশেপাশে তল্লাশি চালায়। এসময় কঙ্কালের পাশে থাকা একটি জ্যাকেট, এক জোড়া স্যান্ডেল এবং একটি কোমরে বাঁধা কাপড়ের ব্যাগের মধ্যে অন্যান্য কাগজের সঙ্গে একটি জাতীয় পরিচয়পত্র উদ্ধার করা হয়। জাতীয় পরিচয়পত্র অনুযায়ী পুলিশ জানতে পারে, কঙ্কালটি বিশ্বনাথ উপজেলার পুরান সৎপুর গ্রামের আশ্বদ আলী ও নেছা বিবির ছেলে মো. সেবুল মিয়ার। খবর পেয়ে নিহতের ভাগ্নে ছয়ফুল ঘটনাস্থলে পড়ে থাকা স্যান্ডেল, জ্যাকেট এবং জাতীয় পরিচয়পত্র দেখে কঙ্কালটি মো. সেবুল মিয়ার বলে শনাক্ত করেন। মৃতের ভাগ্নে ছয়ফুল এবং একমাত্র বড় ভাই ফারুক মিয়াসহ স্থানীয় লোকজন জানান, মো. সেবুল মিয়া মানসিক ভারসাম্যহীন এবং নেশাগ্রস্ত ছিলেন। তিনি মাঝে মধ্যে বিভিন্ন স্থানে নিরুদ্দেশ থাকতেন।

অনুমান করা হচ্ছে, দুই মাস আগে তার স্ত্রী তাকে ছেড়ে চলে যান। এরপর থেকে সেবুল মিয়া আরও মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে তাকে আর এলাকায় দেখা যায়নি। সিআইডি ও পিবিআইয়ের ক্রাইম সিন ইউনিট ঘটনাস্থল থেকে আলামত সংগ্রহ করেছে। ওসমানীনগর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। এরপর বিশ্বনাথ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. শাহপরান মোল্লা সুরতহাল প্রতিবেদন প্রস্তুতের পর কঙ্কাল উদ্ধার করে ময়নাতদন্ত এবং ডিএনএ প্রোফাইল সংরক্ষণের জন্য ওসমানী মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠিয়ে দেন। সিলেট জেলা পুলিশের সহকারী মিডিয়া অফিসার শ্যামল বণিক এসব তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, কঙ্কাল উদ্ধারের ঘটনায় বিশ্বনাথ থানায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন