কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে শতকোটির সার্ভারে হানা

চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের অপারেশন ম্যানেজারের কক্ষে ঢুকে অ্যাসাইকুডা সফটওয়্যার হ্যাক করার চেষ্টার অভিযোগে দুই যুবককে গ্রেপ্তারের পর কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় করা মামলায় বলা হয়েছে, রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক কার্যক্রম ক্ষতিগ্রস্ত করতেই এই যুবকেরা গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনায় ঢুকেছিলেন। চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃপক্ষের সন্দেহ, এর পেছনে বড় কোনো চক্রের হাত রয়েছে। ঘটনাটির কয়েক দিন পর কাস্টমসের অপারেশন ম্যানেজারসহ ২৮ জন কর্মকর্তাকে দায়িত্ব থেকে অন্যত্র সরিয়ে দিয়েছে চট্টগ্রাম কাস্টমস কর্তৃপক্ষ।

এ ব্যাপারে জানতে চাইলে চট্টগ্রাম কাস্টমসের কমিশনার মোহাম্মদ ফাইজুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া দুই যুবক ছাড়াও এ ঘটনার সঙ্গে আরও যাঁরা জড়িত, তাঁদের খুঁজে বের করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এই আসামিদের কীভাবে জিজ্ঞাসাবাদ করতে হবে, সে ব্যাপারেও পুলিশকে কিছু প্রশ্ন তৈরি করে দেওয়া হয়েছে।

এর আগেও দেশের বিভিন্ন বন্দরে ব্যবহার করা অ্যাসাইকুডা নামে পরিচিত এনবিআরের রাজস্ব আদায়ের সফটওয়্যারে ঢুকে শত শত কোটি টাকার পণ্য পাচারের ঘটনা ঘটে। এ নিয়ে ৩৩টি মামলা করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর।

দুই যুবককে গ্রেপ্তারের বিষয়ে চট্টগ্রাম বন্দর থানার ওসি মাহফুজুর রহমান জানান, চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের অপারেশন ম্যানেজারের কক্ষ থেকে দুই যুবককে আটকের ব্যাপারে কাস্টমসের সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা মো. মহসিন একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। তাঁর অভিযোগটি এজাহার হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। দুই যুবককে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য এক দফা রিমান্ডে আনা হয়। আবারও তাঁদের রিমান্ডে আনা হবে।

বন্দর থানায় দায়ের করা এজাহারে বলা হয়, ৪ ফেব্রুয়ারি সকাল ৭টা ২০ মিনিটের দিকে কাস্টম হাউসের নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা আনসার সদস্য দ্বীন ইসলাম দেখেন, অজ্ঞাতনামা দুই যুবক কাস্টম হাউসের ভেতরে চলে যাচ্ছেন। তিনি তাঁদের পিছু নিয়ে দেখেন, ৭টা ৩০ মিনিটের দিকে যুবকেরা কাস্টম হাউসের নিচতলায় উপকমিশনার নুরুন নাহার লিলির কক্ষে ঢুকে পড়েছেন। এরপর তিনি সেই কক্ষের দরজা ধাক্কা দিয়ে ভেতরে ঢোকেন। ততক্ষণে ১০ মিনিট পেরিয়ে গেছে। তিনি দেখতে পান, যুবকদের একজন কম্পিউটারসহ বিভিন্ন নথি তন্নতন্ন করছেন। আরেকজন কাস্টম হাউসের ভেতরে সন্দেহজনকভাবে পায়চারি করছেন। তিনি যুবকদের কাছে গিয়ে তাঁদের পরিচয় জানতে চান এবং চ্যালেঞ্জ করেন। এরপর যুবকেরা কোনো কথা না বলে বের হয়ে বাইরে দাঁড় করানো মোটরসাইকেলে উঠে চলে যেতে থাকেন। এ সময় অন্য আনসার সদস্যরা দৌড়ে এসে মোটরসাইকেলের গতিরোধ করে তাঁদের আটক করেন। পরে তাঁদের পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন