কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


খেই হারানো কমিশনের সামনে যত চ্যালেঞ্জ

গবেষণার অনেকগুলো নিয়ম আছে, যার মধ্যে একটি হচ্ছে বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত বিভিন্ন বিষয়ের ওপর প্রকাশিত তথ্য বিশ্লেষণ করে কোনো বিষয় নিয়ে লেখা। পত্রপত্রিকায় কোনো বিষয়ে তথ্য প্রকাশিত হলে সেগুলো সঠিক না হওয়ার বিষয়ে বিপরীত কোনো বক্তব্য বা তথ্য না পাওয়া গেলে ওই সব তথ্য মোটামুটি সত্য বা বিশ্বাসযোগ্য ধরে নিয়ে বিশ্লেষণ এবং মতামত দেওয়া যায়। এই গৌড়চন্দ্রিকার কারণ, যে বিষয়গুলো নিয়ে এ লেখার অবতারণা করছি, সেগুলোর উৎস বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম।

সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ছয়টি উপনির্বাচনে ভোটার উপস্থিতি ছিল অত্যন্ত কম। এমনকি নির্বাচন কমিশনের সূত্রমতে ১৫ থেকে ২৫ শতাংশ। এই সংখ্যা কমার পেছনে যত যুক্তিই দেওয়া হোক না কেন, তথ্য বিশ্লেষণে এটা পরিষ্কার যে প্রতিযোগিতাহীন নির্বাচনে ভোটাররা উৎসাহ হারিয়ে ফেলেন।

বিগত বছরগুলোতে বেশির ভাগ, বিশেষ করে উপনির্বাচনগুলো এবং স্থানীয় সরকার বহু বছর ধরে প্রতিযোগিতাহীন হয়ে পড়ায় ভোটার ভোটকেন্দ্রে আসার তাগিদ হারিয়ে ফেলেছেন।

তেমনি মাত্রাছাড়া অনিয়মের কারণে নির্বাচনী ব্যবস্থায় যে মাত্রায় ধস নেমেছে, তাতে একতরফাভাবে নির্বাচনে প্রার্থীরাও ভোটারদের উপস্থিতির বিষয়টি গৌণ মনে করছেন। বড় বিষয় হলো ভোটারদের সামনে কী ধরনের বা কোন ব্যক্তিকে প্রার্থী হিসেবে দাঁড় করানো হয়েছে, ওই ব্যক্তি আদৌ ভোটারদের পছন্দের কি না। বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচনের যে সংস্কৃতি ২০১৪ সাল থেকে চালু হয়েছে, সে প্রক্রিয়া স্থানীয় নির্বাচনগুলোকেই দারুণ প্রভাবিত করেছে।

এসব নিয়ে নির্বাচন কমিশনের কোনো গবেষণা আছে বলে মনে হয় না। যার কারণেই নির্বাচন কমিশন খেই হারিয়ে ফেলছে এবং তাদের সাংবিধানিক দায়িত্ব সঠিকভাবে পালনে ব্যাঘাত ঘটছে। কিছুদিন আগে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় যে উপনির্বাচনটি হয়েছিল, সেখানে একজন প্রার্থী নির্বাচনের বেশ কয়েক দিন আগে থেকে নির্বাচন পর্যন্ত নিখোঁজ অবস্থায় ছিলেন। এ ধরনের গুরুতর ঘটনা দেশের নির্বাচনী ইতিহাসে ঘটেছে বলে  আমার জানা নেই।

ভোটের কয়েক দিন আগে নির্বাচন কমিশন মুখ রক্ষার্থে মাঠপর্যায়ের প্রশাসনের মাধ্যমে বিষয়টি তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছিল। এর ফলাফল জানার আগেই নির্বাচন সম্পন্ন হয়েছে। অথচ মাঠ প্রশাসনের বদলে কমিশনের উচিত ছিল নিজেই তদন্ত করা এবং তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন স্থগিত রাখা। নির্বাচনের পর সেই নিখোঁজ প্রার্থী বলেছেন, তিনি কেন আত্মগোপন করেছিলেন, তা তাঁর প্রতিপক্ষ সরকারি দল আওয়ামী লীগের কর্মীরাই বলতে পারবেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন