কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঠান্ডায় গরম বাড়ছে সর্দি-জ্বর

জলবায়ু পরিবর্তনের কুফল হিসেবে মাঘ মাসেই গরমের আভাস। এক দিকে তাপমাত্রার ওঠানামা, অন্য দিকে বাতাসে ভাসমান ধুলোয় বাড়ছে অ্যালার্জির প্রকোপ। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই অ্যালার্জি থেকে সর্দিকাশি ও জ্বর হচ্ছে।

একই সঙ্গে ঠান্ডাগরমের কারণে ভাইরাল ফিভার বাড়ছে বলে জানিয়েছে বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা। অ্যালার্জির কারণে সর্দিজ্বর হোক বা ভাইরাসের কারণে, উপসর্গ প্রায় একই রকম। নাক দিয়ে পানি ঝরা, হাঁচি, খুসখুসে কাশির সঙ্গে জ্বর। একটা তফাৎ আছে— তা হল ভাইরাস জ্বর সপ্তাহখানেকের মধ্যেই সেরে যায়, কিন্তু অ্যালার্জি ভোগায়।

কী করণীয়

ডাক্তারদের পরামর্শ, জ্বর-সর্দি হলেই তাড়াহুড়ো করে অ্যান্টিবায়োটিক না খাওয়া। অবশ্যই ডাক্তার দেখাতে হবে। লাগাতার সর্দি-হাঁচি-জ্বর চলতে থাকলে অবশ্যই অ্যালার্জি পরীক্ষা করিয়ে নিতে হবে। জ্বর-সর্দি হলে নাকে স্যালাইন ড্রপ, অ্যান্টিঅ্যালার্জিক, গরম পানিতে গার্গল করতে হবে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এতেই উপকার পাওয়া যায়। কোনও খাবারে অ্যালার্জি থাকলে তা খাওয়া বন্ধ করা উচিত।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন