কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ক্ষমা করার সুফল পাবে তো আওয়ামী লীগ?

আওয়ামী লীগের ক্ষমার রাজনীতির প্রশংসা করবেন বহিষ্কৃতরা, কিন্তু দলের সব নেতা-কর্মী কি এতে সমান খুশি হবেন? এর ফলে কি আগামী নির্বাচনের আগে দলের শক্তি বাড়বে, নাকি ভেতরে-ভেতরে ক্ষোভ-অসন্তোষই জিইয়ে থাকবে? রাজনৈতিক বিরোধীদের প্রতি আওয়ামী লীগ ক্ষমা ঘোষণা করেনি। ক্ষমা করা হয়েছে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গসহ বিভিন্ন কারণে বিভিন্ন সময়ে যাঁদের দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে তাঁদের।

আগামী নির্বাচন সামনে রেখে দল গোছানো ও প্রশাসন সাজানোর যে কাজ চলছে, তার অংশ হিসেবেই দল থেকে বহিষ্কৃতদের দলে আবার ফিরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। গত ১৭ ডিসেম্বর দলের জাতীয় কমিটির সভায় শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে সাময়িক বহিষ্কার হওয়া দলীয় নেতাদের সাধারণ ক্ষমা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ১৭ ডিসেম্বরের দলীয় সিদ্ধান্তের পরও যাঁরা আবেদন করবেন, তাঁদেরও ক্ষমা করা হবে। ইতিমধ্যে আলোচিত কয়েকজন বহিষ্কৃত নেতা ক্ষমা পেয়ে যাওয়ায় ধারণা করা হচ্ছে, কেউ আর ক্ষমার আওতার বাইরে থাকবেন না।

 দল থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা বা অব্যাহতি পাওয়া নেতাদের দলে ফিরিয়ে আনা আওয়ামী লীগের জন্য নতুন কিছু নয়। দলের অভ্যন্তরীণ শৃঙ্খলা রক্ষা, আদর্শিক অবস্থান মজবুত রাখার স্বার্থে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের বিধান রাজনৈতিক দলের গঠনতন্ত্রে থাকলেও তা মেনে চলার ক্ষেত্রে ঢিলেঢালা নীতি অনুসরণ করাই আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতি। আমাদের রাজনীতি গ্রহণে যতটা তৎপর, বর্জনে তা নয়। আবর্জনা সাফ না করে তা আড়াল করার চেষ্টাই দেখা যায়। তাই বড় ধরনের কোনো অন্যায় না করলে বা দলকে বড় ক্ষতির মুখে ঠেলে না দিলে সাধারণত কাউকে দল থেকে বহিষ্কার করতে দেখা যায় না। অনেক সময় কোনো কোনো নেতা দলে থেকেও কৌশলে দলের নীতি-আদর্শ বা কৌশলের বিরোধিতা করা সত্ত্বেও তাঁর বিরুদ্ধে সাংগঠনিক কোনো শাস্তি আরোপ করা হয় না। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন