কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যে ১০ কারণে ২০২৩ সালেও সফল হওয়ার সম্ভাবনা নেই মেটাভার্সের

খেনি। ডিজিটাল বিশ্বের অন্যতম মাইলফলক মনে করা হচ্ছিল মেটাভার্সকে, কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে তা মুখ থুবড়ে পড়া থেকে আর মাত্র কয়েক কদম দূরে আছে। 

মেটাভার্সের গল্প যেন শুরু হবার আগেই শেষ হয়ে গেল। রিয়েলিটি ল্যাব অংশেই প্রায় ১৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার খুইয়েছে এই প্রকল্প। ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের এক সাম্প্রতিক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, মেটার হরাইজন ওয়ার্ল্ডের প্রতি ভোক্তাদের তেমন একটা আগ্রহ নেই। বেশিরভাগ মানুষই প্রথম মাসের পর আর ভার্চুয়াল জগতে ফিরে যেতে চায় না। তাই দিন দিন ব্যবহারকারীর সংখ্যা একইরকম হারে কমছে। ভবিষ্যতের অন্যতম প্রযুক্তি হিসেবে মেটাভার্সের আশা দেখেছিলেন মার্ক জাকারবার্গ, তবে বেশ কয়েকটি কারণেই সে আশার গুড়েবালি। এ লেখায় তার পেছনের সম্ভাব্য ১০টি কারণে সম্পর্কে আলোকপাত করা হবে–

ঐক্যমতের অভাব
মেটা প্রকল্প থেকে মেটাভার্স সম্পূর্ণ আলাদা কোনো বিষয় নয়। কিন্তু এর আলাদাভাবে প্রভাব রাখতে চাওয়ার প্রবণতা কোম্পানির জন্য কিছুটা ক্ষতিকর। জাকারবার্গের 'ব্রেইনওয়েভ'-এর আগেও এটি ছিল। অগমেন্টেড রিয়েলিটি বা ভার্চুয়াল জগতের মধ্যে সেতুবন্ধনের বাইরেও এর একটি আলাদা উপস্থিতি রয়েছে।  

সাধারণ আগ্রহের অভাব
সিএমসিওয়ার-এর সাম্প্রতিক একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৪২ শতাংশ প্রতিষ্ঠানের মধ্যেই মেটাভার্সের প্রতি তেমন কোনো আগ্রহ বা মনোযোগ দেখা যাচ্ছে না। অন্য ৩৯ শতাংশ বরং বিষয়টি ধীরে ধীরে আরও পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে বুঝতে চাইছে। এ ক্ষেত্রে তারা অনেকটা 'কী হয়, দেখা যাবে' মনোভাবে বিশ্বাসী।

অপরিপক্ব পরিকল্পনা
মেটাভার্সের ভিআর তথা ভার্চুয়াল রিয়েলিটি এবং এআর তথা অগমেন্টেড রিয়েলিটির পরিকল্পনায় রয়েছে বেশ অপরিপক্ব আচরণ। এর প্রকাশ ঘটে জাকারবার্গের সাম্প্রতিক এক ঘোষণার মাধ্যমে, যেখানে তিনি বলেন– 'মেটার অ্যাভাটারগুলোর জন্য পা তৈরি করা হয়েছে'। ডেমোতে থাকা অ্যানিমেশনকৃত এই পা সংযোজনের খবরটি খুব একটা ভালো সাড়া পায়নি বরং ইন্টারনেটের দুনিয়ায় হাস্যরসের শিকার হয়েছে। এ ছাড়া মেটাতে সংযুক্ত থাকতে ভিআর হেডসেট ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তাও কিছুটা পরস্পরবিরোধী। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন