কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিভাজনের রাজনীতি ভারতকে অস্থির করে তুলবে

নোবেল বিজয়ী বাঙালি অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি ও দর্শনের অধ্যাপক। ১৯৯৯ সালে তিনি ভারতরত্ন উপাধি পান। অর্থনীতিতে বিএ ডিগ্রি লাভ করেন কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজ ও কেমব্র্রিজের ট্রিনিটি কলেজ থেকে। কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করে অমর্ত্য সেন কলকাতার জয়দেবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাধ্যমে শিক্ষকজীবন শুরু করেন। ১৯৩৩ সালে শান্তিনিকেতনে তাঁর জন্ম। অমর্ত্য সেন সম্প্রতি ভারতের অনলাইন সংবাদমাধ্যম দি অয়ারের সাংবাদিক করন থাপারের সঙ্গে কথা বলেন। সাক্ষাৎকারটির চুম্বক অংশ এখানে ছাপা হলো। ইংরেজি থেকে ভাষান্তর সাইফুর রহমান তপন

ফরাসি পত্রিকা লা মঁদকে দেওয়া সাম্প্রতিক এক সাক্ষাৎকারে আপনি বলেছেন- মোদি সরকার বিশ্বের জঘন্যতম সরকারগুলোর একটি। কেন ভারত সরকার সম্পর্কে এমন মন্তব্য- একটু ব্যাখ্যা করবেন?

অমর্ত্য সেন: ভারতের বর্তমান সরকারের ট্র্যাক রেকর্ড খুব ভয়ংকর। শুধু এখনই নয়, কভিডকালেও এমনটা দেখা গেছে। তখন মানুষের এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় যাওয়া, চাকরি খোঁজা ইত্যাদি দুরূহ করে তোলা হয়। তখন মানুষের জীবনযাত্রার গড় মানও কমে যায়। বিশেষত, উপায়হীন শ্রমজীবী মানুষকে নিজ গ্রামে ফিরে যেতে শত শত মাইল হেঁটে পাড়ি দিতে হয়। নাগরিকদের প্রতি সরকারের দিক থেকে এমন অবহেলা দেখা অবশ্যই যন্ত্রণাদায়ক।

সাক্ষাৎকারে আপনি মোদি সরকারকে সংখ্যাগুরুবাদী ও সাম্প্রদায়িক বলে আখ্যায়িত করেছেন। এর কারণ কী?

অমর্ত্য সেন: ভারত বরাবরই বহু জাতি, বহু সংস্কৃতির দেশ। খ্রিষ্টানরা এখানে এসেছে তৃতীয় শতকে, ইহুদিরা প্রথম শতকে। মুসলিম শাসকদের দ্বারা উত্তর-পশ্চিম ভারত জয়ের ধারা শুরু হওয়ার বহু আগেই মুসলমান বণিকরা পশ্চিমাঞ্চলে এসেছেন। ফলে ভারতে ভিন্ন ভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে বিনিময় প্রক্রিয়া বহু আগেই শুরু হয়েছিল; যা দেশটির বহু ধর্মীয়, বহুজাতিক ও বহু সাংস্কৃতিক পরিচয় নির্ধারণ করে দিয়েছে। আপনি এটি কেড়ে নিতে পারেন না। ভারতের এমন পরিচয় অস্বীকার করার মানে দেশটিকে সংকুচিত করে ফেলা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন