কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সিন্ডিকেটের কারসাজির ফাঁদে চাল আমদানি

যুগান্তর প্রকাশিত: ০৫ জানুয়ারি ২০২৩, ১১:৫৬

কয়েক দফায় সময় বাড়িয়েও বেসরকারিভাবে চাল আমদানির পরিমাণ বাড়ানো যায়নি। বলা হচ্ছে, ডলার সংকটের কারণে প্রয়োজনমাফিক এলসি (ঋণপত্র) খুলতে পারছে না আমদানিকারকরা।


এছাড়া রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে বিশ্ববাজারে খাদ্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় আমদানির উৎস দেশও সীমিত হয়ে গেছে। অনেক দেশ এখন চাল রফতানিতে আগ্রহ দেখাচ্ছে না। যার প্রভাব পড়েছে দেশের আমদানিতে। এর ফলে চাল আমদানির লক্ষ্যমাত্রা পূরণ করা বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দেখা দিয়েছে।


অভিযোগ উঠেছে, চাল আমদানির লক্ষ্যমাত্রার বেশিরভাগ কোটা বেসরকারি ব্যবসায়ীদের হাতে। এ কারণে দীর্ঘদিন থেকে আমদানিকারক ব্যবসায়ীরা নানা অজুহাতে আমদানির লাগাম টেনে ধরে বাজার থেকে অতিরিক্ত মুনাফা লুফে নেয়। প্রভাবশালী এই চাল সিন্ডিকেটের কারণে কৃষকরা ধানের ন্যায্যমূল্য না পেলেও ভরা মৌসুমে ঠিকই চালের বাজার চড়া থাকে। সাম্প্রতিক সময়ে এমন নজির দেখা গেছে।


সূত্র জানায়, বেসরকারি আমদানিকারকদের প্রায় তিন মাস আগে ১৪ লাখ ৯০ হাজার টন চাল আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। কিন্তু দেশে এসেছে মাত্র ৪ লাখ ১০ হাজার টন। বাকি ১০ লাখ ৮০ হাজার টন চাল এখনো এসে পৌঁছায়নি। আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে এই চাল দেশে এসে পৌঁছাবে বলে আশা করছেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। তবে নির্ভরযোগ্য কয়েকটি সূত্র জানায়, বাস্তবে এই চাল যথাসময়ে আসবে না। চাল নিয়ে চালাকি করে অতিরিক্ত মুনাফা আদায়ের ফাঁদ পাতা হবে। যেভাবে প্রতিবছর চাল সিন্ডিকেট কারসাজি করে, এবারও তার ব্যত্যয় হবে না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও