কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আওয়ামী লীগের সম্মেলন কী বার্তা দিবে?

আজ আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন, এটা নিতান্তই গতানুগতিক ব্যাপার। কিন্তু বিষয়টি যখন গণতন্ত্র ও দলীয় রাজনীতি তখন এটি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়। দলের অভ্যন্তরে গণতন্ত্রের চর্চাই শাসন ব্যবস্থায় গণতন্ত্রের পথ সুগম করে। সেই চর্চা বাংলাদেশে কতটা হয় সে নিয়ে বড় বিতর্ক থাকলেও, আওয়ামী লীগ নিয়মিত সম্মেলন করছে, এটা এক বড় দৃষ্টান্ত।

রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এই ২২তম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে। বিকেলে সম্মেলনের দ্বিতীয় পর্বে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে নেতৃত্ব নির্বাচন করা হবে। শেখ হাসিনা দলীয় সভাপতি থাকছেন, সেটি নিশ্চিত। তবে কতে হবে সাধারণ সম্পাদক, অর্থাৎ দুই নম্বর পজিশন নিয়েই চলছে এক নম্বর আলোচনা। একটি নির্বাচন কমিশন গঠন করা হয়েছে ঠিকই, তবে ভোটের মাধ্যমে নেতা নির্বাচনের উদাহরণ খুব কম। বরাবরই আওয়ামী লীগের নেতৃত্ব নির্বাচন হয় আলোচনা-সমঝোতার মাধ্যমে। এবারও আলোচনার মাধ্যমেই নেতৃত্ব নির্বাচন হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

এটি নিয়ম রক্ষার সম্মেলন। তাই বড় ধরনের পরিবর্তন বা চমক হয়তো দেখা যাবে না, এমনটাই বলা হচ্ছে দলের ভেতর ও বাইরে থেকে। তবে নির্বাচনী বছরে এই সম্মেলন আয়োজন দলের কর্মীদের মধ্যে চাঞ্চল্য সঞ্চার করেছে। নির্বাচনের আগে এই সম্মেলন দলকে চাঙা করবে।

বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে আওয়ামী লীগের সম্মেলনের গুরুত্ব অনেক। ২৩ জুন ১৯৪৯ দলটি যাত্রা শুরু করেছিলে ঢাকার রোজ গার্ডেন হোটেলে সম্মেলনের মধ্যে দিয়ে। প্রচুর ঘাতপ্রতিঘাত পেরোতে হয়েছে দলকে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে দলটি বাঙালি জাতিগোষ্ঠীকে দিয়েছে তাদের নিজস্ব ভূখণ্ড বাংলাদেশ। তাই আওয়ামী লীগের সম্মেলন মানেই ইতিহাসের স্মরণ। ৭৩ বছর বয়সী রাজনৈতিক দলটি ক্ষমতার আছে টানা তৃতীয়বারের মতো। তবে দলটির বড় সময় কেটেছে লড়াই-সংগ্রামে, গণমানুষের অধিকার আদায়ে। ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্ট সপরিবার হত্যা করা হয়েছে বঙ্গবন্ধুকে। সে দিন দেশে না থাকাতে প্রাণে বেঁচে যাওয়া বঙ্গবন্ধুর সন্তান শেখ হাসিনার উপরেও হত্যার উদ্দেশ্যে হামলা হয়েছে ২০ বারের বেশি। আমরা দেখেছি ২১ অগস্টের মতো পৈশাচিক গ্রেনেড হামলা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন