কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আমরা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করছি শান্তিরক্ষার জন্য

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমরা শান্তিতে বিশ্বাসী। যুদ্ধের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জন্ম। আমরা জানি যুদ্ধের কী ভয়াবহ পরিণতি। আমরা আমাদের সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করছি আগ্রাসনের জন্য নয়, শান্তিরক্ষার জন্য।

বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) সকালে বাংলাদেশ নৌ বাহিনীর ‘মিডশিপম্যান ২০২০ আলফা’ ও ‘ডাইরেক্ট এন্ট্রি ২০২২ ব্রাভো’ ব্যাচের শীতকালীন রাষ্ট্রপতি কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান প্রণীত আমাদের পররাষ্ট্রনীতির মূল প্রতিপাদ্য ‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারও সাথে বৈরিতা নয়’- বিষয়টি উল্লেখ করেন।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাতির পিতা স্বাধীন দেশে দক্ষ, শক্তিশালী ও আধুনিক নৌবাহিনী গড়ে তোলার লক্ষ্যে কাজ শুরু করেন। তার পরামর্শে নারায়ণগঞ্জ ড্রাইডক অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ১৯৭২ সালে প্রথম যুদ্ধ জাহাজ নির্মাণ করে। তিনি যুগোস্লাভিয়া ও ভারত থেকে ৫টি আধুনিক রণতরী সংগ্রহ করেন। ১৯৭৪ সালের ১০ ডিসেম্বর বাংলাদেশ নৌবাহিনীকে নেভাল অ্যাসাইন প্রদান করেন। নৌবাহিনীর বৃহত্তম প্রশিক্ষণ ঘাঁটি বানৌজা ঈশাখাঁসহ ৩টি ঘাঁটি এবং ৩টি জাহাজ কমিশনিং করেন। এই দিনেই বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বানৌজা সুরমায় প্রথম নৌবাহিনীর মহড়া পরিদর্শন করেন। তার প্রচেষ্টায় যুক্তরাজ্য থেকে যুদ্ধজাহাজ সংগ্রহের প্রক্রিয়া শুরু হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন