কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাঙালি ইপিআর সদস্যদের কুঠিবাড়ি বিদ্রোহ

দিনাজপুরের কুঠিবাড়ির বাঙালি ইপিআর সদস্যরা স্বতঃস্ফূর্ত বিদ্রোহের মাধ্যমে উত্তরাঞ্চলের মুক্তিযুদ্ধের সূচনা করেছিলেন। মৃত্যু নিশ্চিত জেনেও শত প্রতিকূলতার মোকাবিলা করে তাঁরা সেদিন যে সাহসের পরিচয় দিয়েছিলেন, তা সত্যিই প্রশংসনীয়।

১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ ঢাকায় পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর গণহত্যা শুরু হলে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও পুলিশের পাশাপাশি তৎকালীন বাঙালি ইপিআর সদস্যরাও প্রতিরোধ যুদ্ধ শুরু করেছিলেন।

১৯৭১ সালে ইপিআরের সেক্টর সদর দপ্তর ছিল দিনাজপুরের কুঠিবাড়িতে। ২৫ মার্চের ক্র্যাকডাউনের পর দিনাজপুরে মুক্তিযুদ্ধের সূচনা হয়েছিল এই কুঠিবাড়ি ব্যারাক থেকেই। তৎকালীন দিনাজপুর সেক্টরের অধীনে তিনটি উইং ছিল। ৮ নম্বর উইং ছিল দিনাজপুরে, ৯ নম্বর উইং ছিল ঠাকুরগাঁওয়ে এবং ১০ নম্বর উইং ছিল রংপুরে। সেক্টর কমান্ডার ও সব উইংয়ের কমান্ডার ছিলেন অবাঙালি অফিসার। মেডিকেল অফিসারসহ মাত্র তিনজন বাঙালি অফিসার ছিলেন দিনাজপুর সেক্টর সদর দপ্তরে। সুবেদার মেজরসহ ৩০০ বাঙালি সৈনিকও ছিল সদর দপ্তরে। ১ মার্চ প্রেসিডেন্ট ইয়াহিয়া খান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন স্থগিতের ঘোষণা দেওয়ার পর থেকে দেশব্যাপী যে উত্তাল আন্দোলন শুরু হয়, তার ঢেউ উত্তরাঞ্চলেও গিয়ে আছড়ে পড়ে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন