কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক দৃশ্যমান ও অদৃশ্য

বাংলাদেশ থেকে বাইরের কোনো দেশে আশ্রয় নেওয়া একজন ‘বিপ্লবী’, যার একটি বাংলা নাম এবং একসময় সিপিবি করতেন, পেশায় চিকিৎসক। তিনি গণজাগরণ মঞ্চ যখন হয় যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবিতে, তখন বেশ সক্রিয় ছিলেন। ভদ্রলোকের সঙ্গে আমার কখনো সাক্ষাৎ-পরিচয় হয়েছে বলে মনে পড়ে না। তবে তিনি সম্প্রতি আমাকে বিখ্যাত বানিয়েছেন। কোনো এক সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে বলেছেন যে আমার সঙ্গে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থার ঘনিষ্ঠ যোগাযোগ আছে। আমি যেসব লেখালেখি করি তা র’র পরামর্শে। ভদ্র লোকের নাম পিনাকী ভট্টাচার্য। তার নাকি বিপুল ভক্তকূল।

পিনাকী ভট্টাচার্যের এখনকার প্রকৃত পেশা কি, তার জীবিকা কীভাবে নির্বাহ হয়, তা আমি জানি না। তিনি কার পক্ষ নিয়ে কার জন্য কথা বলেন, সে সব নিয়ে বিন্দুমাত্র আগ্রহ আমার নেই। তবে আমার মতো নগণ্য একজন পেশাদার সাংবাদিকের প্রতি যে তার নজর আছে, সেটা জেনে একটু পুলক অনুভব করেছি বৈ কি! পিনাকী ভট্টাচার্যের বক্তব্য সরাসরি শোনার সুযোগ আমার হয়নি। আমি আমার কাজের জন্য যতটুকু তথ্য জানা প্রয়োজন, তার বাইরে কারও মনের মধ্যে কি আছে, তা জানার কৌতূহল বোধ করি না।

আমি গনক বা ভবিষ্যৎদ্রষ্টা হই হবে কোনো বিষয়ে আগাম ভবিষ্যদ্বাণী করি না। কিন্তু পিনাকী ভট্টাচার্য নাকি দিব্যচোখে সব দেখতে পারেন, তাই তিনি শেখ হাসিনার সরকারের সামনে শুধু দুর্দিন দেখেন আর আওয়ামী লীগবিরোধীদের সুদিন দেখেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের বর্তমান সরকারের পতন হলে কারা ক্ষমতায় আসবে এবং সে পরিবর্তনে সাধারণ মানুষের কি লাভ হবে, তা আমি জানি না। পিনাকী ভট্টাচার্য হয়তো জানেন। তার মতো বেশি জানা মানুষ আমার মতো কম জানা মানুষকে কেন র’য়ের এজেন্ট বানাতে গেলেন, বুঝলাম না। আমার বাংলা নাম হওয়ায় এবং সাম্প্রদায়িক রাজনীতি বিশেষ করে বিএনপি-জামায়াতের রাজনীতির পক্ষে লিখতে পারি না বা লিখি না বলেই কি তার মনে হয়েছে, আমি র’য়ের লোক না হয়েই পারি না!

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন