কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আন্দোলনের ডামাডোলে থাকুক শান্তির বারতা

জাতীয় সংসদ নির্বাচনের খুব বেশি সময় বাকি নেই। কিন্তু চারপাশে ধুন্ধুমার স্বরে বাজছে নির্বাচনের ঢোল। রাজপথের আন্দোলনের পালে জোর বাতাস লাগানোর চেষ্টা করছে বিএনপি। মূলত ২২ আগস্ট থেকে একের পর এক ধারাবাহিক কর্মসূচি পালন করছে দলটি। এই করতে গিয়ে ভোলায় দুই কর্মীর মৃত্যু হয় তাদের।

এরপর নারায়ণগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ এবং সবশেষ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরসহ আরও কয়েকটি জায়গায় বেশকজন কর্মীর মৃত্যু হয়েছে। চট্টগ্রাম দিয়ে শুরু হওয়া বিভাগীয় সমাবেশ প্রায় শেষের পথে। ৩ ডিসেম্বর রাজশাহী বিভাগে তাদের গণসমাবেশ। এরপর ১০ ডিসেম্বর ঢাকায় সমাবেশের মধ্য দিয়ে এই ধাপের কর্মসূচি শেষ হচ্ছে। শোনা যাচ্ছে ঢাকার সমাবেশ থেকে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করবে তারা।

একটু খেয়াল করলে দেখা যায় বিএনপির এই আন্দোলনের দাবিগুলো ছিল পণ্যের অতিমূল্য, গুম খুনসহ আরও কয়েকটি দাবির পর তারা বলছিল নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার। কিন্তু সব ছাপিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার এখন তাদের প্রধান দাবি।

এমনকি নেতাদের বক্তৃতা শুনলে একমাত্র দাবিও মনে হতে পারে। এই তত্ত্বাবধায়ক সরকার প্রসঙ্গে একটু বিশদ বলতে চাই। এই দেশে সর্বশেষ ২০০৮ সালের নির্বাচন হয়েছে সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে—যেখানে বিএনপি ৩০টির মতো সিট পেয়ে প্রধান বিরোধীদলের আসনে বসে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন