কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আমাদের রাজনীতি ও কুমিরের রচনা

আমাদের রাজনীতিতে কোনো নতুনত্ব নেই। নতুন নেতাও নেই। বছরের পর বছর, যুগের পর যুগ ধরে রাজনীতিবিদরা একই বক্তব্য দিচ্ছেন, একইভাবে দল পরিচালনা করছেন। কেউ কোনো দোষ স্বীকার করেন না। কেউ কখনো দলের নীতি-আদর্শ পরিবর্তন করেন না। একদলের খারাপ কোনো কিছু থাকলে অন্য দল সেটা অনুসরণ করে, অনুকরণ করে। রাজনীতিবিদরা রাজনীতিকে ‘খেলো’ নীতিহীন এক বাটপারির বিদ্যায় পরিণত করেছেন, আমরাও সেই দলীয় রাজনীতির জামা গায়ে দিব্যি চাপা পিটিয়ে যাচ্ছি। আমাদের আড্ডায়-গল্পে সাবলীলভাবে ঢুকে পড়ে রাজনীতির আলোচনা। আমরা গলা ফাটিয়ে নিজের দলের পক্ষে এবং প্রতিপক্ষ দলের বিপক্ষে কথা বলি, চায়ের কাপে ঝড় তুলি। তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে আমাদের সব রাজনৈতিক বিবেচনা ও আবেগ রাজনৈতিক সমর্থনতাড়িত।

আমরাও দলান্ধ ব্যক্তিতে পরিণত হয়েছি। আমরা যে দলকে সমর্থন করি ওই দল খারাপ কিছু করলেও আমাদের সমর্থন দলের পক্ষেই থাকে। ফলে খারাপ কাজ করলেও দলের সমর্থন খুব একটা কমে না। পাঠক বা শ্রোতারাও এখন দলীয় পক্ষপাতদুষ্ট। কেউই বস্তুমুখী সৎ খবর পছন্দ করেন না। মনমতো খবর তাদের কাছে পৌঁছলেই খুশি। তারা এমন খবর খোঁজেন যা মনকে তৃপ্তি দেবে। আজকের পাঠক নিজের পছন্দের কাগজ থেকে নিজ মতাদর্শ সমর্থনের পাথেয় জোগাড় করে নেন। সংবাদপত্র গোষ্ঠীর ‘টার্গেট মার্কেটিং’ মডেলটা বেশ খাপ খায় এর সঙ্গে। এলাকার রাস্তা কেন খারাপ? উত্তর, নিশ্চয়ই বিরোধীদলের ষড়যন্ত্র অথবা ক্ষমতাসীনদের অপদার্থতা, যিনি যেটা শুনতে চান। বিরোধীরা সবসময় সরকারের দোষ দেখেন, আর ক্ষমতাসীনরা সবকিছুতে বিরোধীদলের ষড়যন্ত্র খুঁজে চলেন। অথচ রাস্তা খারাপ থাকার প্রকৃত কারণ হয়ত অন্য।

আশ্চর্যের বিষয়, আপাদমস্তক পক্ষপাতদুষ্ট মানুষের সংখ্যাই সমাজে এখন বেশি। এই বিশাল সংখ্যা নেহাত উপেক্ষার বস্তু নয়। এটা কি কাম্য? তাই এখানে কোনো বিশৃঙ্খলা, দুর্নীতি, ধর্ষণ বা খুনের তদন্তে শেষ অবধি ন্যায়বিচার জোটে না, কেবল পক্ষপাতদুষ্ট পারস্পরিক দোষারোপ চলতে থাকে এবং শেষ পর্যন্ত উপসংহার যে কী হবে, সেটা প্রায় পূর্বনির্ধারিতই বলা চলে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন