কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মোদি-শি করমর্দন পরবর্তী প্রতিক্রিয়া

ইন্দোনেশিয়ার বালিতে জি২০ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিনপিংয়ের সঙ্গে করমর্দন করেছেন। ভিডিও ফুটেজে এমনটাও নাকি দেখা গেছে যে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি নিজে চীনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে করমর্দন করতে এগিয়ে আসেন এবং শি চিনপিং ঘুরে দাঁড়িয়ে তাঁর সঙ্গে করমর্দন করেন। সৌজন্য বিনিময় হয় দুই রাষ্ট্রনায়কের মধ্যে। এই ছোট্ট সামাজিক শিষ্টাচারের দৃশ্যটি দেখে ভারতে বিরোধী রাজনীতিতে তুলকালাম কাণ্ড শুরু হয়ে গেছে।

বিশেষত কংগ্রেসের পক্ষ থেকে রাহুল গান্ধী, জয়রাম রমেশ—তাঁরা প্রশ্ন তুলেছেন, চীন যখন ভারতের মধ্যে দখলদারি নিয়ে বসে আছে এবং তারা কিছুতেই তাদের সেনা, যাদের অনুপ্রবেশ করানো হয়েছিল মোদি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পর, সেই চীনা সেনা প্রত্যাহার করার ব্যাপারে তারা কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করছে না, তাহলে মোদির এই সৌজন্যমূলক করমর্দনের অতি-উৎসাহের কারণ কী? এটা কি চীনের ড্রাগনের শক্তির কাছে ভারতের আত্মসমর্পণ করা নয়?

আসলে দেশজ রাজনীতি আর বিশ্বকূটনীতির মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা না করাটাও একটা মহাসমস্যার বিষয়। নরেন্দ্র মোদি যখন প্রধানমন্ত্রী হন এবং রাহুল গান্ধী বিরোধী নেতা, তখন চীনা রাষ্ট্রদূত রাহুল গান্ধীর সঙ্গে দিল্লিতে বৈঠক করেন। সেই বৈঠকটি সংগঠিত করতে সাহায্য করেন সাবেক পররাষ্ট্রসচিব এবং চীনে ভারতের সাবেক রাষ্ট্রদূত শিবশঙ্কর মেনন। এই বৈঠকটিকে কেন্দ্র করে সেদিন বিজেপি তীব্র সমালোচনায় নামে যে কেন রাহুল গান্ধী চীনের সঙ্গে বৈঠক করছেন। ভারত যখন চীনের সঙ্গে সংঘাতের পথে যাচ্ছে, চীন দখল নিচ্ছে ভারতের ভূখণ্ডে তখন রাহুল গান্ধীর এমন আচরণ একটা বিশ্বাসঘাতকতার পরিচয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন