কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দুদকের সাবেক কর্মকর্তা শরীফ এখন দোকানের কর্মী

চট্টগ্রাম নগরের ষোলোশহর রেলস্টেশনের প্ল্যাটফর্ম। এটির পাশে ছোট একটি কনফেকশনারি দোকান। আর দোকানের ক্যাশে বসে আছেন এক যুবক। মালামাল ক্রেতাদের হাতে তুলে দিয়ে টাকা নিচ্ছেন। ওই যুবকের নাম মো. শরীফ উদ্দিন। আট মাস আগে তিনি দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) উপসহকারী পরিচালক ছিলেন।

আজ সোমবার সকালে নগরের ষোলো শহরের রেলস্টেশনে গিয়ে দেখা যায়, শরীফ ক্যাশে বসে বিভিন্ন মালামাল বিক্রি করছেন।

মো. শরীফ উদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, কক্সবাজারে বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে দুর্নীতি, রোহিঙ্গাদের জাতীয় পরিচয়পত্র ও পাসপোর্টসহ বিভিন্ন দুর্নীতির মামলা দায়ের ও তদন্ত করে দুর্নীতিবাজদের রোষানলে পড়েন তিনি। অন্যায়ভাবে চাকরিচ্যুত করা হয় তাঁকে। চাকরি ফিরে পাওয়ার আবেদন করলেও তা হয়নি। বিভিন্ন জায়গায় চাকরির চেষ্টা করলেও প্রভাবশালীদের বাধার মুখে হচ্ছে না। শেষমেশ বাধ্য হয়ে বড় ভাইয়ের দোকানে চাকরি করছেন।

দীর্ঘ সময় চট্টগ্রামে কর্মরত ছিলেন শরীফ। তিনি কক্সবাজারে ৭২টি প্রকল্পে সাড়ে ৩ লাখ কোটি টাকার ভূমি অধিগ্রহণে দুর্নীতি, কিছু রোহিঙ্গার এনআইডি ও পাসপোর্ট জালিয়াতি, কর্ণফুলী গ্যাসে অনিয়মসহ বেশ কিছু দুর্নীতিবিরোধী অভিযান পরিচালনার পাশাপাশি মামলা করেন।

গত বছরের ১৬ জুন শরীফ উদ্দিনকে চট্টগ্রাম থেকে পটুয়াখালীতে বদলি করা হয়। এরপর তাঁকে  ১৬ ফেব্রুয়ারি চাকরিচ্যুত করা হয়। চাকরিচ্যুতির কোনো কারণ উল্লেখ করেনি কর্তৃপক্ষ। তিনি ২৭ ফেব্রুয়ারি ওই আদেশ প্রত্যাহারপূর্বক চাকরিতে পুনর্বহালের আবেদন করেন। তবে তাঁর আবেদন কমিশনের কাছে বিবেচিত হয়নি।শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহাল চেয়ে এক আইনজীবী হাইকোর্ট রিট করেন। সেটির এখনো শুনানি হয়নি।

সাড়ে সাত বছরের চাকরিজীবনের প্রথম ছয় বছরই বার্ষিক গোপনীয় প্রতিবেদনে (এসিআর) শরীফ উদ্দিনকে দুদকের জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তারা ‘অতি উত্তম’ হিসেবে মূল্যায়ন করেন। তাঁকে তদন্তকাজে ‘অভিজ্ঞ’ এবং ‘উদ্যমী ও দক্ষ কর্মকর্তা’ হিসেবে উল্লেখ করেছে দুদক। চাকরিচ্যুতির কোনো কারণ উল্লেখ করেনি কর্তৃপক্ষ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন