কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ক্ষমতাসীনেরা কি ভয় পেয়েছে

চট্টগ্রাম থেকে ময়মনসিংহ হয়ে খুলনা। বিএনপি একের পর এক বিভাগীয় শহরে জনসভা করে চলেছে। পরবর্তী গন্তব্য রংপুর। নির্বাচনের চৌদ্দ-পনেরো মাস আগে এ শোডাউন নজর কাড়ছে। একই সঙ্গে জন্ম দিয়েছে অনেক প্রশ্নের।

এর আগে বিএনপি যেখানেই মিছিল-সমাবেশ করতে গেছে, তারা নানা বাধার সামনে পড়েছে। অনেক জায়গায় তাদের ওপর হামলা হয়েছে। তাতে প্রাণহানিও হয়েছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, বিএনপিকে কর্মসূচি পালনে বাধা দেওয়া হবে না। তাঁকে এ কথা বলতে হলো কেন? বলার পরও পরিস্থিতি বদলায়নি। তাহলে কি ধরে নিতে হবে, এটা ছিল কথার কথা? নাকি তাঁর দলের মধ্যে অন্তর্ঘাতীরা সক্রিয় হয়েছে। এর আগে দেখেছি, কোনো গোলমাল হলেই তাঁরা বলতেন, দলে অনুপ্রবেশকারী ঢুকেছে। তারাই এসব করছে। কাজটা যে মন্দ, তা তাঁরা স্বীকার করেন। তাই দায় নিতে চান না।

বিএনপি আগেভাগে জানান দিয়েই সমাবেশগুলো করছে, যাতে দূরদূরান্ত থেকে মানুষ এসে যোগ দিতে পারে। উনিশ শ পঞ্চাশ ও ষাটের দশকে দেখা গেছে, মানুষ পুঁটুলিতে চিড়া-মুড়ি-গুড় নিয়ে শেরেবাংলার জনসভা কিংবা মাওলানা ভাসানীর কৃষক সমাবেশে যোগ দিতে রোদ-বৃষ্টি উপেক্ষা করে ঘণ্টার পর ঘণ্টা বসে থাকত। এখন আর এটার দরকার হয় না। এখন রাস্তাঘাট হয়েছে, পরিবহন-সুবিধা বেড়েছে। ফলে কয়েক ঘণ্টার প্রস্তুতি নিয়ে মানুষ আসতে পারে। কিন্তু ময়মনসিংহ আর খুলনায় দেখলাম অন্য রকম দৃশ্য। মানুষ যাতে দূর থেকে এসে সমাবেশে যোগ দিতে না পারে, সে জন্য বিনা নোটিশে পরিবহন ধর্মঘট হয়েছে। প্রতিবারই দেখা গেছে, ধর্মঘটের আয়ু দুই দিন। জনসভা শেষ হলো আর বাস চলতে শুরু করল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন