কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পাকিস্তান সম্পর্কে মার্কিন প্রেসিডেন্টের বক্তব্য কি শুধুই ভারসাম্য রক্ষার খেলা

মার্কিন প্রেসিডেন্ট বাইডেন সম্প্রতি বলেছেন, ‘পাকিস্তান একটি বিপজ্জনক রাষ্ট্র’। বিপজ্জনক বললেও তিনি পাকিস্তানকে ‘সন্ত্রাসবাদী রাষ্ট্র’ বলেননি। যতই হোক না কেন, বলেছেন তো। আর সেটাও বলেছেন খোদ মার্কিন প্রেসিডেন্ট। যদিও এই ঘটনায় পাকিস্তানে প্রবল প্রতিক্রিয়া হয়। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইসলামাবাদে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে ডেকে পাঠান এবং জানতে চান পাকিস্তান সম্পর্কে কেন এ কথা বলা হলো?

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, একটি পরমাণু শক্তিধর রাষ্ট্র হয়েও পাকিস্তান কখনোই দায়িত্বজ্ঞানহীন আচরণ করেনি। এমনকি সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানও এ ঘটনায় ভয়ংকর খেপে গেছেন। এই সুযোগে তাঁর নিজের রাজনৈতিক তাসটি ব্যবহার করার জন্য তিনি আরো জোরালো কণ্ঠে আমেরিকার বিরোধিতা শুরু করেছেন। আবার আমেরিকার মুখপাত্র বিষয়টির ব্যাখ্যা দিয়ে বলেছেন, প্রেসিডেন্ট বাইডেনের এই বক্তব্যকে তাঁর ব্যক্তিগত মন্তব্য বলে মনে করেন তাঁরা। কেননা হোয়াইট হাউস থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো বিবৃতি দেওয়া হয়নি। সরকারিভাবে যে এটি একটি গৃহীত বিবৃতি বা সিদ্ধান্ত, এমনভাবে বিষয়টি দেখা হচ্ছে না। অর্থাৎ পাকিস্তানের রোষটাকেও ঠাণ্ডা করার চেষ্টা করেছে আমেরিকা।

লক্ষণীয় বিষয় হলো, আমেরিকা পাকিস্তানকে বিপজ্জনক বললেও ভারত কিন্তু আহ্লাদে আটখানা হয়ে বাইডেনকে বিরাটভাবে স্বাগত জানিয়ে অনেক কথা বলতে শুরু করেছে এমন নয়। অর্থাৎ আমেরিকার প্রেসিডেন্টের এই পাকিস্তানবিরোধী মন্তব্যে ভারত যে খুব গদগদ হয়ে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে দিয়ে আমেরিকা সম্পর্কে চারটা ইতিবাচক মন্তব্য করবে, এমনটাও কিন্তু দেখা যায়নি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কোনো প্রতিক্রিয়া আসেনি। এ বিষয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রীরও কোনো প্রতিক্রিয়া নেই। বরং ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যে মনোভাব দেখাচ্ছে, সেটা হচ্ছে ‘ফলেন পরিচয়তে’। কেননা আমেরিকা যদি সত্যি সত্যিই পাকিস্তান সম্পর্কে নেতিবাচক মনোভাব নিত, তাহলে F-16 নামের অস্ত্রটি পাকিস্তানকে শুধু দেওয়া নয়, তাকে আরো আধুনিক করে দেওয়ার দায়িত্বটা আমেরিকা গ্রহণ করত না। জয়শঙ্কর বলেছিলেন, আমেরিকা পাকিস্তানকে অস্ত্র দিচ্ছে বলেই প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে ভারতকে রাশিয়ার ওপর নির্ভরশীলতা রাখতে হচ্ছে। তার কারণ এটা ভারতের আত্মরক্ষার তাগিদে ‘ইন্ডিয়া ফার্স্ট ফরেন পলিসি’।

ভারত মনে করে, আমেরিকা সব

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন