কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পশ্চিমের কাছে কেন মোহাম্মাদ বিন সালমানের সাত খুন মাফ

নিজ স্বার্থে পশ্চিমাদের দ্বিচারিতা নতুন নয়। তবে ইদানীং তার বহিঃপ্রকাশ আরও নগ্ন হয়েছে। অন্য দেশে গুম, খুন, মানবাধিকার হরণ আর গণতন্ত্রহীনতা প্রশ্নে তারা প্রায়ই হুমকি-ধমকি ও নানা সবক দেয়। কিন্তু নিজ স্বার্থে অনেক ক্ষেত্রেই তারা তাদের নিজেদের তৈরি মানদণ্ডেরই লঙ্ঘন ঘটায়।

সৌদি সাংবাদিক জামাল খাসোগিকে হত্যার পর সারা পৃথিবীতে নিন্দার ঝড় ওঠে। মার্কিন গোয়েন্দা তথ্য অনুযায়ী, ২০১৮ সালে জামাল খাসোগিকে হত্যার অনুমোদন দিয়েছিলেন যুবরাজ সালমান। সে সময় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সৌদি কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে এই হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে স্বচ্ছতা দাবি করেছিল এবং যাঁরা এই হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী, তাঁদের জবাবদিহি করতে বলেছিল।

জামাল খাসোগি সৌদি সরকারের এজেন্টদের দ্বারা ২০১৮ সালের ২ অক্টোবরে তুরস্কের ইস্তাম্বুলে সৌদি কনস্যুলেটে গুপ্তহত্যার শিকার হন। এ ঘটনার ১৮ দিন পর সৌদি সরকার তাদের কোনো রকম সংশ্লিষ্ট না থাকার অবস্থান থেকে সরে আসে। পরে স্বীকার করে নেয়, হাতাহাতি এবং বাগ্‌বিতণ্ডার পর গলায় ফাঁস লাগার কারণে খাসোগি দূতাবাসে মারা যান।

এই ঘটনা এবং ইয়েমেনে যুদ্ধের কারণে চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেলের অধীন সাবেক জার্মান সরকার সৌদি আরবে জার্মানি অস্ত্র রপ্তানি বন্ধ করে দেয়। সে সময় জার্মানির সিদ্ধান্ত অনুসরণ করে ফ্রান্সসহ আরও কয়েকটি দেশ সৌদি আরবে অস্ত্র রপ্তানি থেকে বিরত থাকে। ঘটনার পর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ছাড়া আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের অনেকেই সৌদি আরবের প্রতি অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক চাপ এবং অস্ত্র রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা দেয়। এ ধরনের ঘটনা পূর্বে কখনো দেখা যায়নি। সে সময় সৌদি আরবে ভিন্নমতাবলম্বীদের সঙ্গে আচরণ এবং অভ্যন্তরীণ সংস্কারের বিষয়ে কথা উঠেছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন