কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


গাইবান্ধার উপনির্বাচন একসঙ্গে বহু প্রশ্ন সামনে এনেছে

গাইবান্ধা-৫ (সাঘাটা-ফুলছড়ি) আসনে উপনির্বাচন এখন রাজনৈতিক মহলে প্রধান আলোচনার বিষয়। ১২ অক্টোবর সকাল ৮টায় ভোট গ্রহণ শুরুর পর বেলা আড়াইটার দিকে নানা অনিয়মের অভিযোগে প্রধান নির্বাচন কমিশনার নির্বাচন বন্ধ ঘোষণা করেন। এই উপনির্বাচনে বিএনপি অংশ নেয়নি। আওয়ামী লীগ প্রার্থীর প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন চারজন। একজন জাতীয় পার্টির, একজন বিকল্পধারার এবং দুজন স্বতন্ত্র। ইসির বাতিল ঘোষণার আগেই এই চার প্রার্থী ভোট বর্জনের কথা জানিয়েছিলেন। এই চারজনের ভোট বর্জনের দুটি কারণ হতে পারে। এক. তাঁরা বুঝতে পেরেছিলেন, ভোটে তাঁদের জেতার সম্ভাবনা নেই। দুই. তাঁদের কাছে এটা স্পষ্ট হয়েছিল যে সরকারদলীয় প্রার্থীর সমর্থকেরা ভোটকেন্দ্রে ঢুকে নিজেদের প্রার্থীর পক্ষে ভোট জালিয়াতি করছিলেন। প্রধান নির্বাচন কমিশনার যে কারণে ভোট বাতিল করেছেন, তাতে এটাই মনে হয় যে তাঁদের অভিযোগ অমূলক ছিল না।

ভোটকেন্দ্র ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীর দখলে নিয়ে খুশিমতো ভোট নিয়ন্ত্রণ করা আমাদের দেশে একটি রীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। তা ছাড়া বিরোধী দলের প্রার্থীর প্রচারে বাধা দেওয়া, ভোটারদের ভয়ভীতি দেখানো, কেন্দ্র দখল, কেন্দ্র থেকে বিরোধী দলের এজেন্টদের বের করে দেওয়া, ভোট গ্রহণের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের প্রভাবিত করা গত কয়েকটি নির্বাচনে ব্যাপকভাবেই হয়েছে। এসব নিয়ে কারও কাছে অভিযোগ জানিয়ে এত দিন কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি। কিন্তু এবার গাইবান্ধার উপনির্বাচনে এমন কী নতুন ঘটনা ঘটল, যার জন্য নির্বাচন কমিশন ভোট বাতিলের মতো একটি বড় সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হলো? কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে গঠিত নির্বাচন কমিশনকে তো আওয়ামী লীগঘেঁষা অপবাদই শুনতে হচ্ছে। এই কমিশনের প্রতি সব মহলের আস্থা ও সমর্থনও নেই।

ভোটকেন্দ্র ক্ষমতাসীন দলের প্রার্থীর দখলে নিয়ে খুশিমতো ভোট নিয়ন্ত্রণ করা আমাদের দেশে একটি রীতি হয়ে দাঁড়িয়েছে। তা ছাড়া বিরোধী দলের প্রার্থীর প্রচারে বাধা দেওয়া, ভোটারদের ভয়ভীতি দেখানো, কেন্দ্র দখল, কেন্দ্র থেকে বিরোধী দলের এজেন্টদের বের করে দেওয়া, ভোট গ্রহণের দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের প্রভাবিত করা গত কয়েকটি নির্বাচনে ব্যাপকভাবেই হয়েছে। এসব নিয়ে কারও কাছে অভিযোগ জানিয়ে এত দিন কোনো প্রতিকার পাওয়া যায়নি। কিন্তু এবার গাইবান্ধার উপনির্বাচনে এমন কী নতুন ঘটনা ঘটল, যার জন্য নির্বাচন কমিশন ভোট বাতিলের মতো একটি বড় সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হলো? কাজী হাবিবুল আউয়ালের নেতৃত্বে গঠিত নির্বাচন কমিশনকে তো আওয়ামী লীগঘেঁষা অপবাদই শুনতে হচ্ছে। এই কমিশনের প্রতি সব মহলের আস্থা ও সমর্থনও নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন