কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সুনীল অর্থনীতিতে সম্পদশালী হওয়ার স্বপ্ন ধরা দেবে কবে

বাংলাদেশের মানুষের উন্নত-সমৃদ্ধ জীবন ত্বরান্বিত করতে আমাদের সামুদ্রিক সম্পদের টেকসই ব্যবহার, সংরক্ষণ ও ব্যবস্থাপনা তথা সুনীল অর্থনীতি নিয়ে বিশ্বব্যাপী অংশীজনদের সঙ্গে একযোগে কাজ করার দৃঢ় ইচ্ছা পোষণ করে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৭৭তম অধিবেশনে আহবান জানিয়েছেন বঙ্গবন্ধুকন্যা। বঙ্গোপসাগরের সমুদ্রসীমা নিয়ে মিয়ানমার ও ভারতের সঙ্গে দীর্ঘ ৪০ বছর ধরে চলা বিরোধের অবসান হয়েছে। যুগান্তকারী রায়ে দেশের মোট আয়তনের প্রায় কাছাকাছি এক লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটারেরও বেশি বিস্তৃত সমুদ্রসীমায় বাংলাদেশ নিরঙ্কুশ কর্তৃত্ব ও অধিকার লাভ করেছে। উপকূল থেকে ২০০ নটিক্যাল মাইল বিস্তৃত বাংলাদেশের একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চলের আয়তন প্রায় এক লাখ ১১ হাজার ৬৩২ বর্গকিলোমিটার।

আর ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে মহীসোপানের তলদেশ।

এই সুবিশাল সমুদ্রসীমায় রয়েছে অফুরান প্রাকৃতিক সম্পদের বিশাল ভাণ্ডার তথা সুনীল অর্থনীতির এক অপার সম্ভাবনা। আন্তর্জাতিক সমুদ্রসম্পদ গবেষকরা বহুকাল আগে থেকেই বঙ্গোপসাগরকে বিভিন্ন ধরনের সম্পদের অফুরান ভাণ্ডার হিসেবে চিহ্নিত করেছেন। বঙ্গোপসাগরের তলদেশে যে খনিজসম্পদ রয়েছে তা পৃথিবীর আর কোনো সাগর, উপসাগরে নেই বলেও ধারণা অনেকের। মণি, মুক্তা, সোনা, রুপা, তামা, প্রবালসহ বিভিন্ন ধরনের মহামূল্যবান ধনরত্ন এখানে রয়েছে ধারণা করে ভারতবর্ষের পৌরাণিক কাহিনিতে বঙ্গোপসাগরকে রত্নভাণ্ডার হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে। সম্পদের ভাণ্ডার নিয়ে শুধু ধারণা আর পৌরাণিক কাহিনিই নয়, প্রতিবেশী ভারত কৃষ্ণা-গোদাবরী বেসিনে ১০০ টিসিএফ গ্যাস আবিষ্কারের কথা জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় সংস্থা ওএনজিসি। এ ছাড়া বাংলাদেশের কাছাকাছি মিয়ানমারের সাগর ভাগেও পাওয়া গেছে বড় গ্যাসক্ষেত্র। এ কারণে অনেক ভূতত্ত্ববিদ মনে করেন, বাংলাদেশের সমুদ্রসীমায়ও বড় ধরনের গ্যাসের মজুদ থাকতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন