কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


স্ক্যান্ডিনেভিয়া ও বঙ্গবন্ধু

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘স্ক্যান্ডিনেভিয়ান স্টাডি সেন্টার’ এবং ‘কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান উচ্চতর গবেষণা কেন্দ্র’ যৌথভাবে অক্টোবরের ১২ তারিখে বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবর্ষের ধারাবাহিকতায় একটি সেমিনারের আয়োজন করেছে। এই সেমিনারে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক এ এস এম মাকসুদ কামাল, কলা অনুষদের ডিন অধ্যাপক আবদুল বাছির ছাড়াও ঢাকাস্থ সুইডিশ দূতাবাসের প্রথম সচিব আনা সভান্তেসন এবং স্ক্যান্ডিনেভিয়ান স্টাডি সেন্টারের পরিচালক অধ্যাপক শিকদার মনোয়ার মোর্শেদ অংশ নেবেন। সেমিনারের বিষয় নির্বাচন করা হয়েছে ‘স্ক্যান্ডিনেভিয়া এবং বঙ্গবন্ধু’। এই সেমিনারের প্রাক্কালে ‘স্ক্যান্ডিনেভিয়া এবং বঙ্গবন্ধু’ প্রসঙ্গে আমার কিছু পর্যবেক্ষণ আর ভাবনার কথা তুলে ধরতে চাই।

বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে ভারত পাকিস্তানের ইতিহাস ও রাজনীতির যোগসূত্র ছাড়াও রাশিয়া, চীন বা দুনিয়ার অপরাপর অংশের রাজনীতি ও জননেতার নামের ও কাজের সঙ্গে নানা প্রসঙ্গ ও যোগসূত্র বিদ্যমান। মোটাদাগে বললে আমরা বলতে পারি ভারতের ইন্দিরা গান্ধী, আফ্রিকার নেলসন ম্যান্ডেলা, ফিলিস্তিনের ইয়াসির আরাফাত, চিলির আলেন্দে, যুগোস্লাভিয়ার মার্শাল জোসিপ ব্রজ টিটো, কিউবার ফিদেল ক্যাস্ত্রো এরকম। কিন্তু স্ক্যান্ডিনেভিয়ার সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর যোগসূত্র এবং রাজনীতি ও দর্শনের প্রাসঙ্গিকতা নিয়ে আলোচনা হয় না বললেই চলে। অথচ বঙ্গবন্ধুর জীবনদর্শন ও রাজনীতির সঙ্গে স্ক্যান্ডিনেভিয়ার মূল্যবোধের দারুণ মিল। বঙ্গবন্ধু তার ৫৫ বছরের জীবনে অল্প কয়েকটি দেশে সফর করেছিলেন। তার মধ্যে আলজেরিয়ার জোটনিরপেক্ষ সম্মেলনে যোগদান, বিলেত আর নেদারল্যান্ড ভ্রমণ এবং সেই সঙ্গে চীন আর রাশিয়া ভ্রমণের কথাই ঘুরেফিরে আসে। বঙ্গবন্ধু যে তরুণ বয়সে ১৯৫৬ সালে শান্তি সম্মেলনে যোগ দিতে স্টকহোম সফর করেছিলেন ওই প্রসঙ্গ কোনো আলোচনাতেই আসে না।

এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট কূটনৈতিক দফতরগুলোও কার্যকর কোনো ভূমিকা রাখতে পারেনি বা ভূমিকা রাখতে তেমন কোনো উদ্যোগ বা আন্তরিকতাও দৃশ্যমান নয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এই সেমিনারকে সামনে রেখে স্ক্যান্ডিনেভিয়ায় অবস্থিত বাংলাদেশের একটি দূতাবাসে বঙ্গবন্ধুর স্টকহোম সফর নিয়ে বিস্তারিত তথ্য ও ছবির তালাশ করে একটি মেইল করেছিলাম। সংশ্লিষ্ট দূতাবাস মেইলটির উত্তর দেবার প্রয়োজনটুকুও বোধ করেনি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন