কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


প্রশাসনিক ব্যবস্থা দিয়ে বাজার ঠিক রাখা যায় না

গত ১৭ সেপ্টেম্বরের একটি কাগজের খবর-নয়টি প্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বেঁধে দেবে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এজন্য মাননীয় বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশীকে অসংখ্য ধন্যবাদ। আবার ১৮ সেপ্টেম্বর দেখলাম বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এ সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নিয়েছে। আমি সিদ্ধান্ত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তকেও সাধুবাদ জানাচ্ছি। মাননীয় মন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

প্রশ্ন উঠতে পারে, দুটো বিপরীতধর্মী সিদ্ধান্তকেই আমি কী করে একযোগে সাধুবাদ জানাচ্ছি। ন্যায্য কথা। এটা সাধারণত হয় না। সরকার দেখা গেল চাল, আটা, ভোজ্যতেল, মসুর ডাল, চিনি, পেঁয়াজ, ডিম, এমএস রড ও সিমেন্টের দাম বেঁধে দেবে বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ নয়টি দ্রব্যের মধ্যে সাতটি নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্য এবং বাকি দুটি খুবই প্রয়োজনীয় পণ্য, বিশেষ করে নির্মাণ শিল্পের জন্য। যে সাতটি ভোগ্যপণ্যের দাম নির্ধারণ করে দেওয়া হবে বলে বলা হয়েছে, তা করাই উচিত। কারণ দেখা যাচ্ছে এসব বাজার কেবলই ঊর্ধ্বমুখী।

যৌক্তিক কারণ থাকুক আর না-ই থাকুক, এগুলোর দাম বাড়ছেই। যেমন চালের দাম। সামনে অগ্রহায়ণী বা আমন ফসল। সরকারের গুদামে ২০ লাখ টনের মতো খাদ্যশস্য মজুত আছে। চাল ও গম আমদানি হচ্ছে। সরকার আমদানির যাবতীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে। আমদানি শুল্কসহ অনেক কর কমানো হয়েছে। তারপরও চালের দাম কেন বাড়বে? এর কোনো সদুত্তর নেই। এ অবস্থায় যে কোনো দায়িত্বশীল সরকার চালের দাম বেঁধে দিতে পারে। এটা অবশ্যই ‘ফরজ’ কাজ। অতএব, চালের দাম বেঁধে দেওয়া হবে-এ সিদ্ধান্ত সঠিক। তাই আমি বাণিজ্যমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানিয়েছি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন