কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাষ্ট্র মেরামতে ‘সরকার পতন আন্দোলন’

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধকে কেন্দ্র করে দেশে দেশে মূল্যস্ফীতির সর্প ক্রমেই ফুঁসে উঠছে। ডলার সংকটের বিষাক্ত ছোবলে নীল হয়ে পড়ছে অর্থনীতি। উন্নত অর্থনীতির বাঘা বাঘা অর্থনীতিবিদদের রাতের ঘুম হারাম। ধেয়ে আসছে ভয়ংকর বৈশ্বিক মহামন্দা। মন্দা তস্করের বেশে ছুরি হাতে, নাকি টর্নেডো হয়ে এসে চূর্ণবিচূর্ণ করে যাবে সে নিয়ে চিন্তার ভাঁজ কপালে অর্থনীতিবিদ ও বিশেষজ্ঞদের। বিশ্বব্যাংকের প্রেসিডেন্ট ডেভিড ম্যালপাসের শঙ্কা, মহামন্দার মারাত্মক পরিণতি ভোগ করতে হবে উঠতি বাজার ও উন্নয়নশীল অর্থনীতির দেশগুলোকে।

বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির প্রধান ডেভিড বিসলে সতর্ক করে বলেছেন, বিশ্বের প্রায় ৩৪.৫০ কোটি মানুষ অনাহারের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। করোনা মহামারিতে অর্থনৈতিক উদ্যোগ হ্রাস, ক্রমবর্ধমান সংঘাত, জলবায়ু পরিবর্তন, জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধি এবং ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধের কারণে ক্ষুধার ঢেউ ক্ষুধার সুনামিতে পরিণত হয়েছে। বিসলে বলেছেন, খাদ্যপণ্য, জ্বালানি ও সারের মূল্য বৃদ্ধির কারণে সাত কোটি মানুষ অনাহারে মৃত্যুর কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। ভয়াবহ বৈশ্বিক সংকটের মাঝেই বাংলাদেশে চোখ রাঙাচ্ছে বিএনপির সরকার পতনের আন্দোলন।

এ যাবৎকালে বাংলাদেশের কোনও রাজনৈতিক আন্দোলনই অহিংস ছিল না। আমাদের রাজনৈতিক সংস্কৃতিতে প্রাণহানি ও সম্পদহানি আন্দোলনের অত্যাবশ্যকীয় বৈশিষ্ট্য। সংকটকালে কেন সরকার পতনের আন্দোলন? বিএনপি বলছে, সরকার ১৫ বছরে রাষ্ট্রকাঠামো ও গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুরোপুরি ধ্বংস করে ফেলেছে। ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’ রাষ্ট্রব্যবস্থা সংস্কার ও ‘গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার’ করতে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটানো জরুরি। আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটিয়ে নিরপেক্ষ, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা হবে। ক্ষমতায় গেলে রাজপথের সব দল নিয়ে জাতীয় সরকার গঠন ও জবাবদিহিতামূলক রাষ্ট্র গঠনে দ্বিকক্ষবিশিষ্ট পার্লামেন্টসহ রাষ্ট্র-রূপান্তরমূলক রাজনৈতিক সংস্কার করা হবে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন