কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নাইন্দা নদীর তীরবর্তী অর্ধশত পরিবার ভাঙন ঝুঁকিতে, পুনর্বাসনের দাবি

সাম্প্রতিক ভয়াবহ বন্যায় সুনামগঞ্জের শান্তিগঞ্জ উপজেলার নাইন্দা নদী ভয়াল ও সর্বগ্রাসী হয়ে ওঠে; সে সময় নদী ভাঙনে সদরপুর পশ্চিমপাড়া গ্রামের ২০টির বেশি বসতঘর ভেসে যায়। এখনও নদী তীরবর্তী অর্ধশতাধিক পরিবার ভাঙন ঝুঁকিতে রয়েছে।

বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত বসত ভিটা-ঘরেই বসবাস করছে এ সব পরিবার। এতে যে কোনো সময় দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থায় সরকারিভাবে পুনর্বাসনের দাবি জানিয়েছেন তারা।

তবে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও প্রশাসন বলছে, খাস জায়গা না পাওয়ায় সরকারিভাবে তাদের পুনর্বাসনের উদ্যোগ নেওয়া যাচ্ছে না।

সদরপুর পশ্চিমপাড়া গ্রামের সংস্কৃতিক কর্মী শ্যামল দেব বলেন, “গত ১৬ জুন রাতে আমাদের সদরপুর পশ্চিমপাড়ার ঘরবাড়ি প্লাবিত হলে সবাই বাড়িঘর ছাড়তে শুরু করে। পরদিন কেবল প্রাণ নিয়ে পাশের সদরপুর সেতুর উপরে এসে উঠি। আমরা আসার পথেই দেখলাম উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ভয়াল স্রোত নাইন্দা নদীর দিকে ধেয়ে আসছে।

“এই ভয়াল স্রোত আমাদের পাড়ার অন্তত ২৪টি ঘর ভাসিয়ে নেয়। ঘরের সঙ্গে ভিটাও হারিয়ে যায় নদীতে। পানি কিছু কমার পর ঢেউয়ে বিলীন হয়ে গেছে অবশিষ্ট ভিটা ও বাড়ি।”

এর আগে ১৯৮৮ ও ২০০৪ সালের বন্যায় এভাবে একই পাড়ার কিছু ঘর নদীতে ভেঙে পড়েছিল বলে জানান তিনি।

“কিন্তু এবারের মহাপ্লাবনে ঘর ও ভিটাবাড়িও খেয়ে ফেলেছে নদীটি। আমরা এখন অসহায় অবস্থায় ঝুঁকি নিয়ে বসবাস করছি। কিন্তু অন্যত্র চলে যাবে, এমন আর্থিক অবস্থা এবং যাওয়ার জায়গা নেই অনেকেরই।” যোগ করেন শ্যামল।

বন্যায় বসতবাড়ি হারানো ৪০ বছর বয়সী পাখি বিবি বলেন, “অর্ধেক ঘর গাঙ্গে নিছেগি। যাইবার জায়গা না থাকায় এখানে পড়ে আছি। রাইত অইলে ঘুমাইতে পারি না, হজাগ থাকি। থেকে থেকে উঠি। হাঁটাহাঁটি করে রাত পার করি।”

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন