কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এবার কারা ওয়ার্ডে তল্লাশির অভিযোগ, নিরাপত্তা চেয়ে বাবুল আক্তারের আবেদন

নির্যাতন করে স্বীকারোক্তি আদায়ের অভিযোগে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনের (পিবিআই) প্রধানসহ ছয় পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করেছেন চট্টগ্রামের সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার।


চট্টগ্রামে চাঞ্চল্যকর মিতু হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে তিনি এখন ফেনী কারাগারে বন্দী। এবার জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন করেছেন। আবেদনে বাবুল আক্তার কারাগারে যে ওয়ার্ডে থাকেন সেখানে দুই দিন আগে এক পুলিশ কর্মকর্তা গিয়ে তল্লাশি চালানোর নামে ক্ষতিসাধন ও মানসিকভাবে দুর্বল করার অভিযোগ আনা হয়েছে। ফেনী মডেল থানার ওসি নিজাম উদ্দিনের বিরুদ্ধে অভিযোগ এনেছেন তিনি।


আজ সোমবার চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ ড. বেগম জেবুননেছার আদালতে এ মামলার আবেদন করা হয়। এ সময় আদালত আবেদনটি নথিতে রেখে ১৯ সেপ্টেম্বর আদেশের জন্য রেখেছেন। 


বাবুল আক্তারের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ গোলাম মওলা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত বৃহস্পতিবার স্বীকারোক্তি আদায়ে হেফাজতে নির্যাতনের অভিযোগ তুলে পিবিআই প্রধানসহ ছয় পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আদালতে মামলার আবেদন করেন বাবুল আক্তার। সেই মামলার আসামিদের নির্দেশে ও প্ররোচনায় গত শনিবার দুপুরে ফেনী মডেল থানার ওসি নিজাম উদ্দিন ফেনী কারাগারে প্রবেশ করে বাবুল আক্তারের কক্ষে দীর্ঘ সময় ধরে তল্লাশি চালিয়েছেন। কারাগারে তাঁর প্রবেশের চিত্র সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজ যাচাইবাছাই করলেই এ বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া যাবে। সোমবার আবেদনে সেই অভিযোগ করা হয়েছে।’

আইনজীবী মোহাম্মদ গোলাম মওলা আরও বলেন, ‘এই ঘটনায় তিনি (বাবুল) উদ্বিগ্ন। এ সময় ঘটনাটির তদন্তপূর্বক জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ফেনী কারাগারের সুপারকে নির্দেশ প্রদানের জন্য আবেদন করেছেন।’

মামলার আবেদনে বলা হয় জেলকোড অনুসারে থানায় কর্মরত একজন পুলিশ কর্মকর্তা কোনোভাবেই জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ও বিজ্ঞ আদালতের অনুমতি ছাড়া জেলখানায় প্রবেশ করতে পারেন না। অথচ আইন-আদালত ও প্রচলিত নিয়মকে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে ওই পুলিশ কর্মকর্তা তল্লাশির নামে বাবুল আক্তারের ক্ষতিসাধন ও মানসিকভাবে দুর্বল করার চেষ্টা চালিয়েছেন। যা জেলকোড অনুসারে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন