কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সম-মর্যাদার ভাবনাকে গুরুত্ব দিয়ে আগামীর পথে চলা

এ লেখা যখন প্রকাশিত হবে তখন প্রধামন্ত্রীর ৪ দিনের ভারত সফরের সমাপ্তি ঘটবে। বাংলাদেশের প্রধামন্ত্রী ভারত গেলে একটা প্রশ্ন সবসময় বড় হয়ে উঠে যে, সফরের মধ্য দিয়ে কী পাওয়া গেল? বিষয়টি এমন যে, হাতে করে তিনি কিছু নিয়ে আসবেন বা দিয়ে আসবেন। বিষয়টি ঠিক এমন না। প্রতিবেশিকে বদলানো যায় না, তাই প্রতিবেশির সাথে সম্পর্ক প্রতিবেশির মতোই মধুরতা, তিক্ততা বা বৈরিতার।

ছিদ্রাণ্বেষী বাঙালি প্রথম বিচলিত হল কেন একজন প্রতিমন্ত্রী আমাদের প্রধানমন্ত্রীকে বিমানবন্দরে স্বাগত জানাতে এসেছে। কিন্তু ভারতীয় প্রটোকলের এমন দৃষ্টান্ত অতীতে আরও বড় রাষ্ট্রনায়কদের সাথেও হয়েছে। ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির হায়দরাবাদ হাউজে যে সংবর্ধনা দেয়া হয় সেটাই সরকারি, সেটাই রাষ্ট্রীয়।

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শেখ হাসিনাকে সেখানে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানিয়েছেন, ভারতীয় তিনবাহিনী গার্ড অব অনার প্রদান করেছে। এবং মোদি-হাসিনা রুদ্ধদ্বার বৈঠক হয়েছে। বৈঠক শেষে দুই প্রধানমন্ত্রী এক সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত হন যেখানে শেখ হাসিনা বাংলাদেশ ও ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে প্রতিবেশি কূটনীতির রোল মডেল হিসেবে অভিহিত করেছেন।

আনুষ্ঠানিকভাবে যা হয়, যেকোন সফরে একটি যৌথ বিবৃতি প্রকাশ করা হয়। এবারও সেই বিবৃতিতে যোগাযোগ, বাণিজ্য, পানি বণ্টন এবং সীমান্ত নিরাপত্তাকে গুরুত্ব দেয়া হয়েছে। ভারতের উত্তর পূর্বাঞ্চলের সঙ্গে বাংলাদেশের বাণিজ্য সম্ভাবনার দিকটিও বাংলাদেশের আগ্রহে বিবৃতিতে রাখা হয়েছে।

কূটনীতি বিষয়টি এমন নয় যে, চাইলাম আর সব পেয়ে গেলাম। বিশেষ করে ভারতের সাথে আমাদের অনেক অমীমাংসিত বিষয় প্রধানমন্ত্রী গত ১৩ বছরের মিটিয়েছেন। কিন্তু কিছু বিষয় বরাবরের মতোই এবারের সফরেও আলোচিত হয়েছে। এগার বছর ধরে ঝুলে থাকা তিস্তা চুক্তির দ্রুত বাস্তবায়ন চায় বাংলাদেশ। এটা দুর্ভাগ্যজনক এ কারণে যে, ১১ বছর আগে তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি করতে দুই দেশ সম্মতিতে পৌঁছুলেও ভারতীয় রাজনীতির অভ্যন্তরীণ মারপ্যাঁচে চুক্তি হতে গিয়েও হয়নি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন