কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কণ্ঠের যত্নে ৭ পরামর্শ

শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের মতো কণ্ঠস্বরেরও যত্ন প্রয়োজন। এ জন্য দরকার কণ্ঠের পরিমিত ও নিয়ন্ত্রিত ব্যবহার। জেনে নিন কণ্ঠস্বরের যত্নে সাত করণীয়—

১. অযথা চিৎকার-চেঁচামেচি থেকে বিরত থাকতে হবে। উচ্চ স্বরে বা অনেক জোরে কথা বললে ভোকাল কর্ডে মাইক্রোহেমারেজ হয়, হেমাটোমা, ফ্রাইব্রোসিস হয়ে অনেক সময় কণ্ঠ পরিবর্তন হয়ে যায়। অনেক সময় শিক্ষক, রাজনৈতিক নেতারা, মায়েরা শিশুসন্তানের সঙ্গে চিৎকার করে কথা বলেন, আবার ফেরিওয়ালা, হকারসহ বিভিন্ন কণ্ঠনির্ভরশীল পেশাজীবীরা জোরে কথা বলেন। কণ্ঠের যত্নে জনবহুল জায়গায় বা শোরগোলের স্থানে মাইক বা সাউন্ড সিস্টেম ব্যবহার করা উচিত।

২. অ্যালার্জি থেকেও অনেক সময় গলা বসার সমস্যা দেখা যায়। অনেক সময় কাশির কারণে ভোকাল কর্ড ফুলে যায়। এ ছাড়া পোস্টনাজাল ড্রিপ থেকেও গলা খুসখুস করতে পারে। তাই যাঁদের অ্যালার্জি আছে, তাঁরা অ্যালার্জি তৈরি করে এমন বস্তু বা উপাদান যথাসম্ভব পরিহার করুন।

৩. ধূমপান থেকে বিরত থাকতে হবে। ধূমপান গলার যেকোনো সমস্যাকে আরও বাড়িয়ে দেয়। কণ্ঠনালির ক্ষতি করে। ধূমপানের ফলে ভোকাল কর্ডে ক্যানসার, পলিপ হতে পারে।

৪. অত্যধিক ঠান্ডা পানি পরিহার করুন। অনেক সময় প্রচণ্ড গরমের মধ্যে বাইরে থেকে এসেই হুট করে আমরা ফ্রিজের ঠান্ডা পানি পান করি, যা আমাদের গলার জন্য ক্ষতিকর। যাঁদের ঠান্ডা অ্যালার্জিজনিত সমস্যা আছে, তাঁদের বিশেষ সতর্কতা মেনে চলা উচিত। ঘামের কারণেও ঠান্ডা লেগে যেতে পারে, গলা ভেঙে যায়। ঠান্ডা লেগে যদি গলা বসে যায়, তবে সাময়িকভাবে কথা বলা বন্ধ করতে হবে বা কমিয়ে দিতে হবে। কণ্ঠনালিকে বিশ্রাম দিতে হবে, এমনকি ফিসফিস করেও কথা বলা যাবে না। গলা ভাঙা উপশমে গরম বাষ্প বা স্টিম ইনহেলেশন ভালো। ফুটন্ত পানির বাষ্প যদি দৈনিক অন্তত ১০ মিনিট মুখ ও গলা দিয়ে টানা হয়, তবে উপকার হবে। মেনথল ইনহেলেশনও কণ্ঠনালিকে কিছুটা আর্দ্রতা দিয়ে থাকে।

৫. পানিশূন্যতা গলা ভাঙার আরেকটি বড় কারণ। অনেকে সারা দিন কথা বলছেন কিন্তু যথেষ্ট পানি পান করছেন না, এ কারণে কণ্ঠের ক্ষতি হয়। প্রতিদিন অন্তত দুই লিটার পানি পান করতে হবে।

৬. আমরা অনেক দেরি করে রাতে খাই এবং খেয়েই শুয়ে পড়ি। এটিও কিন্তু কণ্ঠনালির জন্য ভালো না। হাইপার অ্যাসিডিটির (ল্যারিঙ্গো ফ্যারিঞ্জাল রিফ্লাক্স ডিজিজ) কারণে গলার আশপাশে প্রদাহ হয়, কণ্ঠনালি ফুলে যায়। রাতের খাবার খাওয়ার অন্তত দুই ঘণ্টা পরে শুতে যাওয়া উচিত। ঘুমানোর সময় মাথা যেন শরীরের তুলনায় একটু ওপরের দিকে থাকে, সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। ঝাল ও মসলাযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলবেন।

৭. কণ্ঠনালিরও বিশ্রাম দরকার। আমরা অনেক সময় বিরতি ছাড়া কথা বলে যাই। মনে রাখবেন স্বরযন্ত্রও একটি যন্ত্র, কণ্ঠেরও রেওয়াজ বা ব্যায়াম দরকার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন