কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


১৫ আগস্ট ১৯৭৫: কেন সেদিন প্রতিরোধ হলো না

আগস্ট মাস জাতীয় জীবনে শোকের মাস বলে বহু বছর ধরে সরকারিভাবে পালিত হচ্ছে। আজ থেকে ৪৭ বছর আগে—১৯৭৫ সালের আগস্ট ১৫ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সপরিবার, শুধু তাঁর দুই কন্যা ছাড়া, যাঁদের একজন আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বঙ্গবন্ধুর বাড়ির প্রায় সবাইকে হত্যা করা হয়।

হত্যা করা হয় যুবলীগ নেতা শেখ মনি ও তৎকালীন মন্ত্রী আবদুর রব সেরনিয়াবাতকে পরিবারের আরও সদস্যসহ। হত্যার পেছনে জড়িত ছিল তৎকালীন সেনাবাহিনীর কিছুসংখ্যক চাকরিরত ও চাকরিচ্যুত মধ্যম পর্যায়ের কর্মকর্তা ও কিছু জওয়ান। যদিও এটাকে সামরিক অভ্যুত্থান হিসেবে বহু জায়গায় উল্লেখ করা হয় কিন্তু আমার চোখে এ ঘটনা ছিল বিদ্রোহ। কারণ, ঘটনাটি ঘটানো হয়েছিল দৃশ্যত চেইন অব কমান্ড ভঙ্গ করে।

এ হত্যার সঙ্গে বহু প্রশ্ন জড়িত ছিল, যার মীমাংসা এখনো হয়নি। তাই হয়তো তদন্ত কমিশনের কথা বলা হচ্ছে। ঘটনার দিন সকাল থেকে ঢাকা সেনানিবাসে ঘটে যাওয়া ঘটনাপ্রবাহ এবং পরবর্তী সময়ে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত প্রায় ঘটে যাওয়া ২২টি ছোট-বড় ক্যু বা বিদ্রোহ নিয়ে ১৯৯৬ সালে আমার লেখা বাংলাদেশ রক্তাক্ত অধ্যায় ১৯৭৫-৮১ বইয়ে প্রকাশিত হয়েছিল।

এর আগে আরেকটি বই লিখেছিলেন প্রয়াত সেনা কর্মকর্তা কর্নেল হামিদ (অব.)। তিনি ওই সময় ঢাকা সেনানিবাসে স্টেশন কমান্ডার ছিলেন। আমি তখন একজন তরুণ কর্মকর্তা হিসেবে যা দেখেছি, উপলব্ধি করে ওই সময়কার সেনাবাহিনী এবং ওই দিনকার ঘটনার বর্ণনা, যতটুকু স্মৃতিতে ছিল লিখেছি।

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের পর তৎকালীন ৪৬ ব্রিগেড কমান্ডার কর্নেল শাফায়াত জামিলের (বীর বিক্রম) নির্দেশে সেখানে তোলা ছবির ফিল্ম জব্দ করতে ১৫ আগস্ট সকালে আমি ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে গিয়েছিলাম। সেই বাড়িতে গিয়ে যে ভয়াবহ অভিজ্ঞতা হয়েছে, তা আমাকে এখনো তাড়া করে বেড়ায়। ওই সময় অনেকগুলো প্রশ্ন আমার মনে জেগেছিল এবং আমার বইয়ে তা তুলে ধরেছি। দীর্ঘদিন পর আমার সেই বইটিকে পরিবর্ধিত আকারে আবার নতুন নামে (রক্তঝরা দিনগুলি: ১৯৭৫-৮১, প্রত্যক্ষদর্শীর অভিজ্ঞতায় পাল্টাপাল্টি অভ্যুত্থানের বিবরণ) প্রকাশ করতে যাচ্ছে প্রথমা প্রকাশন।

ওই দুটি বই প্রকাশের পর অনেক বছর কেটে গেছে। আমার সব প্রশ্নের উত্তর তেমন পাওয়া না গেলেও কিছু কিছু পেয়েছি। এগুলো পেয়েছি, ওই সময়কার সেনাপ্রধান থেকে শুরু করে কিছু কর্মকর্তার লেখা বই পড়ে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন