কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ব্রেইন টিউমারের লক্ষণ ও চিকিৎসা

ব্রিটেনের এক জরিপে প্রতি এক লাখ মানুষের মধ্যে ৬ জন প্রতিবছর ব্রেইন টিউমার এ আক্রান্ত হয়ে থাকে। Tentorial meningioma নামক একটি পর্দা দিয়ে আমাদের ব্রেইন দুটি কম্পার্টমেন্টে বিভক্ত। একটি হলো উপরের প্রকোষ্ঠ বা Supratentorial compartment, আরেকটি হলো নিচের প্রকোষ্ঠ বা infratentorial compartment। একজন পূর্ণবয়ষ্ক মানুষের উপরের প্রকোষ্ঠের ৮০-৮৫ শতাংশ টিউমার হয়ে থাকে এবং নিচের প্রকোষ্ঠে শতকরা ১৫-২০ শতাংশ টিউমার হয়ে থাকে। শিশুর ক্ষেত্রে উপরের প্রকোষ্ঠে ৪০ শতাংশ ও নিচের প্রকোষ্ঠে ৬০ শতাংশ টিউমার হয়ে থাকে। ব্রেইন টিউমার প্রধানত দুভাগে বিভক্ত। Benign Tumor, যা ক্যানসার জাতীয় নয় এবং Malignant Tumor বা ক্যানসার জাতীয়। ক্যানসার জাতীয় টিউমার দুধরনের- primary Malignant, যা স্থানীয়ভাবে উৎপত্তি হয়। Metastasis, যা অন্য জায়গা থেকে ব্রেইনে ছড়িয়ে পড়ে। আবার যে কোষ থেকে Tumor উৎপত্তি হয়, সেই কোষের নাম অনুযায়ী Tumor এর নামকরণ করা হয়। যেমন- astrocytoma, ependymoma, meningioma, pituitary tumor ইত্যাদি।

ব্রেইন টিউমারের কারণ : মানবদেহে কিছু gene আছে, যা টিউমার হতে বাধা দেয়। এগুলোর নাম tumor suppressor gene. কোনও কারণে tumor suppressor gene যদি inactivaction হয়, তা হলে brain tumor হয়ে থাকে। যেমন- p53 এর mutation এর ফলে brain tumor হয়। এ ছাড়া whole head বা মাথায় radiation দিলে ব্রেইন টিউমার হয়ে থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন