কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এ ছাত্রলীগ লইয়া আ'লীগ কী করিবে?

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের মনে প্রশ্ন জেগেছিল- 'এ জীবন লইয়া কী করিব?' অবস্থাদৃষ্টে একই ভাবনার উদয় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের মনে হলে অবাক হওয়ার কিছু নেই। মাস কয়েক আগেও সরকারের যে মন্ত্রীরা ইউরোপ-আমেরিকার বিদ্যমান উচ্চহারের মূল্যস্ম্ফীতির উদাহরণ টেনে বলতেন, বাংলাদেশের জনগণ ওদের তুলনায় সুখে আছে; সেই মন্ত্রীরাই গত কিছুদিন ধরে এমনকি হাতজোড় করে জনগণকে আর দু-এক মাস কষ্ট করার অনুরোধ করছেন। জ্বালানি তেলসহ সব ধরনের নিত্যপণ্যের নজিরবিহীন মূল্যবৃদ্ধির চাপে পিষ্ট জনগণকে সান্ত্বনা দিতে খোদ প্রধানমন্ত্রীও বলেছেন, জ্বালানির দাম দ্রুত কমানোর পথ খোঁজা হচ্ছে। মন্ত্রীদের 'বিনয়ী' হওয়ার পেছনে প্রধানমন্ত্রীর এই অবস্থানও কাজ করতে পারে বৈকি। তবে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সে পথ মাড়াতে রাজি নন বলে মনে হচ্ছে।

সমকালসহ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে দেখা গেছে, ছাত্রলীগের রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মতিহার হল শাখার সাধারণ সম্পাদক ভাস্কর সাহা কয়েকজন সহযোগীকে নিয়ে আরেক শিক্ষার্থীকে তাঁর কক্ষে ডেকে তিন ঘণ্টা আটকে রেখে রড, স্টাম্প দিয়ে মারধর করেন। ওই শিক্ষার্থীর কাছ থেকে ২০ হাজার টাকাও আদায় করেন এবং বলেন, ৫ ঘণ্টার মধ্যে আরও ৬ হাজার টাকা নিয়ে আসতে হবে। না হলে তাঁকে হল থেকে বের করে দেওয়া হবে। ভাস্কর সাহা এমনও বলেন, আক্রান্ত শিক্ষার্থী যদি এসব কথা বাইরে বলেন, তাহলে তাঁর পরিণতি হবে বহুল আলোচিত বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদের মতো। আবরারের কথা আমাদের মনে আছে; ২০১৯ সালে ফেসবুক পোস্টে সরকারের সমালোচনা করায় বুয়েট ছাত্রলীগের কিছু নেতা তাঁকে দীর্ঘ সময় ধরে নির্যাতন করে মেরেই ফেলেছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন