কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দূরে থাক মাসিকের সংক্রমণ

ভেজা অবস্থায় সংক্রমণ ছড়ায় বেশি। আর আর্দ্র আবহাওয়াতে সেই সম্ভাবনা আরও বাড়ে।

বাতাসের আর্দ্রতা বৃদ্ধি, সম্পূর্ণ শুষ্ক কাপড় না পরা ইত্যাদি ত্বকে বাড়তি চাপ ও ঘষর্ণের সৃষ্টি করে ফলে ভেজাভাব থেকে সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে। আর মাসিক চলার সময় নারীদের জননেন্দ্রিয়র আশপাশে ভেজাভাব থেকে দেখা দেয় র‌্যাশ, ফুসকুড়ি, ফোলাভাব ও চুলকানি।

হায়দ্রাবাদের বাঞ্জারা হিল্সের ডা. মাঞ্জুলা আঙ্গানি ক্লিনিকের প্রতিষ্ঠাতা, গাইনি চিকিৎসক ও মাসিক-স্বাস্থবিধি-বিষয়ক বিশেষজ্ঞ ডা. মাঞ্জুলা আঙ্গানি ফেমিনা ডটইন’য়ে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলেন, “আর্দ্রতা বাড়ার সঙ্গে সংক্রমণের সম্ভাবনাও বাড়ে। তাই মাসিকের সময় ভেজা আবহাওয়াতে সাবধান থাকা প্রয়োজন।”

বায়ু চলাচল: সুতি বা বায়ু চলাচল করে এমন তন্তুর কাপড় বিশেষ করে অন্তর্বাস পরা আরামদায়ক। এর ফলে বায়ু চলাচল বাড়ে ও শরীর শুষ্ক থাকে। বাতাস চলাচল করে না এমস কাপড় পরা আর্দ্রতা বাড়ায়, সতেজ বাতাস চলাচলে বাধা দেয়। ফলে ত্বকে দেখা দিতে পারে সংক্রমণ। তাই সব সময় বাতাস চলাচল করে এমন পোশাক বাছাই করা উচিত।

আঁটসাঁট জামা না পরা: খুব বেশি আঁটসাঁট পোশাক বা অন্তর্বাস পরা ক্ষতিকর। এতে সংবেদনশীল ত্বকে ঘষা লাগে ফলে ব্যাক্টেরিয়ার জন্ম হয়। আঁটসাঁট পোশাক অস্বস্তি সৃষ্টি করার পাশাপাশি ত্বকের ক্ষতি করে। তাছাড়া বৃষ্টির সময় আঁটসাঁট জামা কাপড় পরা থাকলে শুকাতেও সময় নেয় বেশি।

শুষ্ক থাকা: বাহ্যিক ও আভ্যন্তরীণ- দুই বিষয়ই সংক্রমণের ওপর প্রভাব রাখে। শুষ্ক রক্তেও ব্যাক্টেরিয়ার বৃদ্ধি ঘটাতে পারে। তাই মাসিকের সময় পরিচ্ছন্ন থাকতে মৃদু সাবান ও পরিষ্কার পানি দিয়ে গোসল করা উচিত, ভালো মতো ধুতে হবে জননেন্দ্রিয়র প্রবেশ মুখ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন