কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মাননীয়: মুখে মুখদোষ, হাতে অজুহাত

নানান মন্দের মাঝেও ভালো খবর হিসেবে ধরা দিয়েছে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বেহেশত বিষয়ক মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ। বাংলাদেশের রাজাসন থেকে কারো দুঃখ প্রকাশের দৃষ্টান্ত এটি।

গত রোববার, সপ্তাহের প্রথম কার্যদিবসে, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার মিশেল ব্যাচলেটের ঢাকায় পা রাখার দিনে দুঃখ প্রকাশ করতে গিয়ে সরকার ও দলের উচ্চপর্যায় থেকে ধমক খাওয়ার কথাও ফাঁস করে দিয়েছেন সাংবাদিকদের কাছে। তিনি বলেছেন, গণ্ডগোলটা সাংবাদিকরাই বাধিয়েছেন।

এর আগে, অতিকথকদের আবারও ধমকালেন ক্ষমতাসীন দলের সাধারণ সম্পাদক, হেভিওয়েট মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। আরও আগে, স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীও শাসিয়েছেন কয়েক দফায়। মন্ত্রী-সংসদ সদস্যদের নির্দেশ দিয়েছেন, কাণ্ডজ্ঞান খরচ করে কথা বলতে।

গত শনিবার দলীয় অনুষ্ঠানে কড়া ভাষায় ওবায়দুল কাদের বলেছেন, দায়িত্বজ্ঞানহীনভাবে কথা না বলতে। এই পরামর্শের সঙ্গে আবারও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, যেখানে সংকটে মানুষের দুশ্চিন্তায় প্রধানমন্ত্রী রাতে নির্ঘুম থাকেন, সেখানে অনেকের বেফাঁস বক্তব্য ও ক্ষমতার বাহাদুরি দুঃখজনক।

ওবায়দুল কাদেরের পরামর্শটি এসেছে এর আগের দিন শনিবার পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেনের 'বাংলাদেশের মানুষ বেহেশতে আছে' মন্তব্যের জেরে।

স্বয়ং প্রধানমন্ত্রীর সাবধান করে দেওয়ার পরও যারা সংযত হননি, তাদের কাছে সাধারণ সম্পাদকের আহ্বান কতোটা সাধারণ বা অসাধারণভাবে গ্রাহ্য হবে—এ প্রশ্নের মাঝে ওই দিনই নতুন করে ট্রলে পড়েন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বেহেশতের কথা বলেননি দাবি করে দোষ চাপান সাংবাদিকদের ওপর। সাংবাদিকরা তার বক্তব্য টুইস্ট করেছেন, বাক্যের শব্দ গোলমাল করেছেন—এ দাবি করতে গিয়ে আবার আগের কথাই বলে ফেলেন। এতে তার আগের বক্তব্য আবার শুনে বিনোদিত হয়েছেন অনেকে। বেগতিক অবস্থায় রোববার ড. মোমেনের দুঃখ প্রকাশ।

বক্তব্য অস্বীকার করে তিনি নিজেই পানিটা বেশি ঘোলা করে ফেলেন। বেহেশতের কথা না আনলে সম্ভবত এতো ভাইরালের বিষয় হতো না পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বক্তব্যটি। বেহেশত শব্দ ব্যবহার না করে এর আগে এ ধরনের কথা তার সহকর্মীদের অনেকেই করেছেন। বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম সুখী দেশ, আয়-আয়ুতে টইটুম্বুর মানুষ, গরুও এখন ভাত খায়, উন্নয়নের জোয়ারে দেশে এখন ভিক্ষা দেওয়ার লোকও পাওয়া যায় না, কোরবানির গোশত নেওয়ার লোক নেইসহ বহু বচন-বাচন রয়েছে তাদের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন