কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বিএনপি এ কী পণ করল

বিএনপির অবস্থা এখন এমন দাঁড়িয়েছে যে সবকিছুতেই দোষ। আন্দোলন করলেও দোষ, না করলেও দোষ। ২০১৩-১৪ সালের আন্দোলনের বহু দোষ সরকারপক্ষ ধরেছে তো ধরেছে, এখনো ছাড়েনি। অনেক নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে এখনো মামলা চলছে। তবে এবারের আলোচনা-আন্দোলন করা নিয়ে নয়, না করা নিয়ে। দলটির শত্রু-মিত্র সবাই খুব হতবাক। সরকারের উন্নয়নের ফাঁকফোকর যখন ফাঁস হচ্ছে, ঋণ করে ঘি খাওয়া জাতি এখন তেল-ভাতের জন্যও আইএমএফের কাছে হাত পাতছে, অসহ্য বাজারদাম, নিদারুণ লোডশেডিং আর বেজায় মিথ্যার ফুলঝুরি; মানুষের মনে যখন ক্ষোভ জমেছে, তখন কিনা বিএনপি ভাবছে, এখনই বড় আন্দোলন নয়!

ভোলায় ছাত্রদল ও স্বেচ্ছাসেবক দলের দুই নেতা মারা গেলেন পুলিশের গুলিতে। বিদ্যুতের দাবিতে, বিদ্যুৎ খাতে অগাধ দুর্নীতি আর অনিয়মের প্রতিবাদ করতে গিয়ে। এই হত্যাকাণ্ড কেউ জায়েজ করতে পারবে না। মানুষও মনে হয় সহানুভূতিশীল। কিন্তু হরতাল তো দূরের কথা, দেশময় বিক্ষোভ ঘোষণা করেও তাঁরা দোয়ামূলক কর্মসূচিতে নেমে এলেন। সবাই হতবাক।

হ্যাঁ, ভোলার কঠোরতা একটা বার্তা। যে, নামলেই এ অবস্থা হবে। কিন্তু কবে কোন বিরোধী দল সরকারের কঠোরতা দেখে পিছিয়ে এসেছে? যে এসেছে, সে হেরে গেছে। বিএনপি মনে হয় জানে না যে কখন কঠোর আর কখন কোমল হতে হয়। অনেকেই মনে করেন, যুদ্ধাপরাধ বিচার মোকাবিলায় যে প্রতিরোধ জামায়াতে ইসলামী তৈরি করেছিল ২০১৩-১৪ সালে, তাতে বিএনপির শামিল হওয়া ঠিক হয়নি। বিএনপি অবশ্য আনুষ্ঠানিকভাবে যুদ্ধাপরাধের বিচারের বিরোধিতা করেনি, কিন্তু প্রক্রিয়া নিয়ে তাদের আপত্তি ছিল। কিন্তু সে রকম আগুনে দিনগুলোয়, যখন পথেঘাটে বিএনপি-জামায়াত-ব্লগার-হেফাজত, সবারই লাশ পড়ছে, তখনো বিএনপি কৌশলী না হয়ে দলে-বলে আর চেতনায় প্রতাপশালী সরকারকে মোকাবিলা করতে গেছে। নির্বাচন বয়কট করেছে।

সেই বিএনপিই কিনা আবার ২০১৮ সালের নির্বাচনে গেল, যখন তার আর যাওয়ার কোনো কারণই ছিল না। নিশিরাতের ঘটনা সেটা প্রমাণ করেছে। কিন্তু এই ২০২২ সালের মধ্যগগনে, যখন কিনা গ্রীষ্মকাল—গ্রীষ্মকালেই আন্দোলন বেশি জমে বলে গবেষকেরা দেখেছেন, তখন কিনা বিএনপি কবি দ্বিজেন্দ্রলাল রায়ের নন্দদুলালের মতো পণ করে বসল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন