কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পান্থকুঞ্জ পার্ক, অপরাধের অভয়ারণ্য

প্রায় সাড়ে চার বছর থেকে পার্কটি পরিত্যক্ত। পার্কের ভেতরে উঁচু-নিচু গর্ত ও ঝোপজঙ্গল মিলে এক ভূতুড়ে পরিবেশ। পার্কের ঝোপজঙ্গলে চলছে নানারকম অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড। সন্ধ্যা নামলেই বাড়ে ছিনতাইকারী ও মাদকসেবীদের অবাধ আনাগোনা। এমনকি রাতের অন্ধকারে পার্কটি ভাসমান পতিতালয়ে পরিণত হয়। বলছি রাজধানীর কারওয়ান বাজারের পান্থকুঞ্জ পার্কের কথা।

রাজধানীর অন্যতম ব্যস্ত এলাকা কারওয়ান বাজার, বাংলামোটর ও পান্থপথ। জনবহুল ঢাকার একটু স্বস্তির জায়গা ছিল পান্থকুঞ্জ পার্ক। যেখানে সকাল ও সন্ধ্যায় শরীর চর্চা চলত। অনেকে প্রখর দুপুরে ক্লান্ত শরীরে বিশ্রাম নিতেন এই পার্কে। বছর পাঁচ আগেও খুব ভালো পরিবেশ না থাকলেও পার্কটি উন্মুক্ত ছিল সবার জন্য।

দক্ষিণ সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ পার্কটির আধুনিকায়নে ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে পার্কের চারপাশ টিন দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়। পরিকল্পনা ছিল এক বছরের মধ্যে অবকাঠামো উন্নয়নের কাজ শেষে জনসাধারণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া। কিন্তু কাজ শুরুর কয়েকদিন পর দক্ষিণ সিটি জানতে পারে, পার্কের এক পাশে ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে বা উড়ালসড়ক প্রকল্পের দুই-তিনটি পিলার এখানে বসতে পারে। সাথে সাথে বন্ধ করে দেওয়া হয় পার্কের উন্নয়ন কাজ।

এভাবে প্রায় চার বছর পার হলেও এখনো এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাজ পান্থকুঞ্জ পার্ক এলাকায় শুরু হয়নি। শুক্রবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পার্কটির একপাশে কাজী নজরুল ইসলাম রোড অন্যপাশে বীরউত্তম সি আর দত্ত রোড। দক্ষিণ-পশ্চিম পাশে দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ময়লা রাখার সেকেন্ডারি ট্রান্সফার স্টেশন। পাশে পাবলিক টয়লেট। অন্যদিকে দক্ষিণ-পূর্ব পাশ ময়লার ভাগাড়ে পরিণিত হয়েছে। সংস্কারের লক্ষ্যে নিরাপত্তা বেষ্টনীর জন্য দেওয়া টিনের বেড়ার বেশিরভাগ অংশ হাওয়া হয়ে গেছে। ফলে যে-কোনো দিক দিয়ে পার্কে প্রবেশ করা যায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন