কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘মনপুরা’র নায়িকা ফারহানা মিলিকে মনে আছে? এখন কী করছেন তিনি?

ফারহানা মিলি। ক্যারিয়ারে তার কাজের সংখ্যা খুব বেশি নয়। সেই স্বল্প কাজের মধ্যেই ২০০৯ সালে গিয়াসউদ্দিন সেলিম পরিচালিত ‘মনপুরা’ তাকে ব্যাপক পরিচিতি এনে দেয়। চঞ্চল চৌধুরীর পাশাপাশি সে সিনেমায় নজর কেড়েছিল ফারহানা মিলির অভিনয়ও। পরের বছর ‘মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার’-এর জন্য মনোনিতও হয়েছিলেন তিনি।

সেই ফারহানা মিলি এখন কী করছেন? ‘মনপুরা’র আকাশছোঁয়া সাফল্যের পরও কেন তাকে আর কোনো সিনেমায় দেখা যায়নি? নানা প্রশ্ন অনুরাগীদের মনে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ‘মনপুরা’ মুক্তির দুই বছরের মাথায় ২০১১ সালে রাশিদুল ইসলাম নামে এক ইঞ্জিনিয়ারকে বিয়ে করেন এই অভিনেত্রী। একটি ছেলে সন্তানের মা-ও হয়েছেন।

কিন্তু ‘মনপুরা’র সাফল্যের পরও সিনেমায় কেন দেখা নেই তার। এ প্রসঙ্গে জানতে যোগাযোগ করা হয় ফারহানা মিলির সঙ্গে। তিনি ঢাকা টাইমসকে জানান, ‘আসলে ‘মনপুরা’র পর বড়পর্দায় কাজ করার মতো সেরকম কোনো গল্প বা চরিত্র পাইনি। টুকটাক প্রস্তাব পেয়েছি, তবে গল্প আর চরিত্র মনঃপূত না হওয়ায় কথাবার্তা বেশিদূর আগায়নি।’

বর্তমানে কী করছেন জানতে চাইলে মিলি বলেন, ‘সংসার নিয়েই ব্যস্ততা বেশি। তবে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের গল্প অবলম্বনে ‘বনের পাপিয়া’ নামে একটি নাটকের কাজ শুরু হবে ১০ আগস্ট থেকে। সেখানে আমি কেন্দ্রীয় চরিত্র রমলার ভূমিকায় অভিনয় করছি। অভিনেতা খায়রুল ইসলাম সবুজ আঙ্গেল পরিচালনা করছেন নাটকটি।’

মিলি আরও জানান, ‘নাটকটির সংলাপ যথেষ্ট সুন্দর, আবার কঠিনও। বেশ ভালোভাবে প্রস্তুতি নিচ্ছি রমলা চরিত্রে নিজেকে যথাযথভাবে উপস্থাপনের জন্য। সত্যি বলতে, এ ধরনের চরিত্রে অভিনয়ের পূর্বপ্রস্তুতিটা ভীষণ জরুরি। এর আগে এমন চরিত্রে বেশ কয়েকজন গুণী অভিনেত্রী অভিনয় করেছেন। তাই রমলা চরিত্রটা আমার জন্য একটা চ্যালেঞ্জ।’

বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম সূত্রে মিলির ‘বনের পাপিয়া’ নাটকের গল্প সম্পর্কে জানা গেছে, মি. মিত্র ফরিদপুরের ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট। এক বছর হলো রমলার সঙ্গে তার বিয়ে হয়েছে। এক বছরে মি. মিত্র রমলাকে যতটা চিনেছেন, তার চেয়ে অচেনা অংশই যেন বেশি। ভীষণ অভিমানী, একরোখা স্বভাবের মেয়ে রমলা। মি. মিত্র যেন স্ত্রীকে ভয় করেই চলেন।

কারণ, রমলা শ্বশুরবাড়িতে আসার সময় প্রচুর অর্থ, সম্পত্তি নিয়ে এসেছেন। এমনকি মি. মিত্রের চাকরিটাও রমলার বাবার দেওয়া। রমলাকে তিনি তার আপন ভুবনে থাকতে বাধা দেন না। কিন্তু মাঝে মাঝে বিরক্তিও যে লাগে না তা নয়, এ নিয়ে তাদের মধ্যে প্রায়ই কিঞ্চিত মনোমালিন্য হয়। এভাবেই এগিয়ে যায় গল্প।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন