কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এই দুঃসময়ে টাকা বাঁচাবেন যেভাবে

সংকট শব্দটা এখন আমাদেন নিত্যদিনের সঙ্গী। চারদিকে হু হু করে বাড়ছে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম। তবে চাইলে এর মধ্যেও খরচ বাঁচিয়ে ভালো থাকা যায়। তবে এর জন্য নিজেকে তৈরি করে নিতে হবে। মেনে চলতে হবে কিছু নিয়ম। খরচ বাঁচানের কিছু নিয়ম চলুন একনজর দেখে নেওয়া যাক―

প্রথমেই আসা যাক ঘর সাজানোর বিষয়ে। শৌখিন মানুষেরা নতুন নতুন জিনিস কিনে অভ্যস্ত। ঘর সাজানের বিষয়ে তাদের একটু বেশিই আগ্রহ। তবে এই অসময়ে ঘর সাজানোর জিনিসপত্র দিয়ে পেট চলবে না। ঘর সাজাতেও লাগে অনেক জিনিস। তাই দোকানে সাজানো বাহারি জিনিস দেখেই এটা-সেটা কিনে ফেলা যাবে না। খুব কম জিনিস দিয়েও ঘর সাজানো যায়।

ডিসকাউন্ট―এই শব্দটা খুবই আকর্ষণীয়। দোকানে ডিসকাউন্টের কথা শুনলেই সবাই হুমড়ি  খেয়ে পড়ে। তবে সাবধান, এই সব ধামাকা অফারের পেছনে ছুটলে নিজের অজান্তেই পকেট হালকা করে ফেলবেন। তবে প্রয়োজনীয় জিনিসে ডিসকাউন্ট পেলে সেটা অবশ্য ভিন্ন কথা।

নারীদের আগ্রহ বা পছন্দের জিনিস হলো মেকআপ। শুধু মেয়েরা নয়, ছেলেরাও বিভিন্ন প্রসাধনী ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু এ ধরনের প্রসাধন না হলেও চলে। সুরক্ষার জন্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র ছাড়া বাদবাকি জিনিস এড়িয়ে চলুন কয়েক দিন। পকেটের স্বাস্থ্য ভালো থাকবে।

নতুন ডিজাইনের কাপড় পরতে মোটামুটি সবাই পছন্দ করেন। কয়েক দিন পর পর নতুন জামাকাপড় না কিনলে যেন জীবনটাই পানসে। আলমারি ভরা জামাকাপড় থাকলেও মনে হয় পরার কিছু নেই। তারা যদি একান্তই টাকা বাঁচাতে চান তবে শপথ নিন আজই, দরকার ছাড়া কোনো জামাকাপড় নয়।

কম দামি গহনা মানুষ শখ করেই কেনে। তবে কম দামি গহনার কিন্তু রিসেল মূল্য কম। মানে স্বর্ণের গহনা খুব সহজে বিক্রি করতে পরলেও কম দামি গহনা কিন্তু বিক্রি করতে পারবেন না। আপাতত যদি মনে করেন আর্থিক চাপ কিছুটা বেড়েছে তবে কম দামি গহনা কেনা থেকে বিরত থাকুন।

আগামী কিছুদিন রেস্টুরেন্টের অস্বাস্থ্যকর খবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। দেখবেন পকেটের সাথে সাথে স্বাস্থ্যটাও ভালো থাকছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন