কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ব্যয় সংকোচনে সরকারি কর্মকর্তা ও গণ্যমান্যরা পথ দেখাক

মিতব্যয়িতা একটি বিরল মানবীয় গুণ। পৃথিবীর প্রায় সব সফল মানুষের মধ্যে পরিমিতিবোধ ও মিতব্যয় একটি স্বাভাবিক প্রবণতা হিসেবে দেখা যায়। সংকটকালে বাধ্য হয়েই সবাইকে ব্যয় সংকোচন করতে হয়। এটি ব্যক্তিগত সংকট বা সামষ্টিক জাতীয় সংকট—দুই-ই হতে পারে। গোটা বিশ্ব এখন নানামুখী আর্থিক ও জীবনযাত্রার সংকট মোকাবিলা করছে। আমরা বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক ও দেশীয়—দুই রকম সংকটের মধ্যেই আছি। এত দিন সংকটের বিষয়টিই স্বীকার করা হতো না। দেশে সব সময় ‘উন্নয়নের জোয়ারের’ কথাই বলা হতো। জোয়ারের পর প্রাকৃতিক নিয়মে ভাটার টান লাগে। সে ভাটার টান কত তীব্র ও অসহনীয় হতে পারে, তা সমাজের ওপরতলার মানুষ না বুঝলেও নিচতলার মানুষ হাড়ে হাড়ে টের পাচ্ছে। সরকারও এখন ব্যয় সংকোচনের পদক্ষেপ নিয়েছে।

সরকার জ্বালানির আমদানি–সংকট, ভারসাম্যহীন ডলারের বিনিময় মূল্যমান, ব্যাংক খাতের সম্পদ হ্রাস, নিত্যপণ্যে মূল্যবৃদ্ধি, মুদ্রাস্ফীতি, পুঁজির দেশান্তর, প্রবাসী আয়প্রবাহ কমে যাওয়াসহ সামষ্টিক অর্থনীতির নানামুখী সমস্যা ও সংকট মোকাবিলা করছে। অনেক ক্ষেত্রে দেশি সম্পদ ও বৈদেশিক মুদ্রা ব্যয়ে সাশ্রয়ী হওয়ার নানা নীতি গ্রহণ করেছে। যেমন জ্বালানি–সংকটের কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় লোডশেডিং চলছে। কম প্রয়োজনে বিদেশভ্রমণ বন্ধ করা হয়েছে। শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্রের ব্যবহার কমানোর পরামর্শ দিয়েছে। রাত আটটার পর দোকানপাট বন্ধ রাখা হচ্ছে। সব উপদেশ, নির্দেশ ও পরামর্শ সর্বত্র সমানভাবে পালিত হচ্ছে, তা বলা যাবে না। কিন্তু এ পদক্ষেপগুলো মানুষ প্রত্যাখ্যান করেনি। তবে যথাযথভাবে প্রতিপালন নিশ্চিত করার জন্য সরকারি অফিস ও স্থাপনাগুলোতে প্রথমে নজির স্থাপিত হওয়া প্রয়োজন। তখন জনগণের ওপরও নৈতিক চাপ আরও বাড়বে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন