কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অ্যাডভেঞ্চারে যাবেন? তাঁবু-পনচো-মগ-বালিশ-গাট্টি-বাত্তি সব জোগান দেবে যে অ্যাডভেঞ্চার শপ!

পাহাড়ে চড়ার, দৌঁড়ানোর, সাঁতরানোর, বনবাসের সবরকম সাজ-সরঞ্জাম পাওয়া যায় পিক সিক্সটি নাইনে(Peak 69)। পান্থপথের বসুন্ধরা শপিংমলের দ্বিতীয় তলায় এ অ্যাডভেঞ্চার শপ। রুদ্র রহমানকে পাওয়া গেল শপের ক্যাশ কাউন্টারে। তিনি এর কর্মী, পাশাপাশি একজন পর্বতারোহী। একে একে বলতে থাকলেন কোনটার কী নাম আর কী তার কাজ।

পনচো দিয়ে হলো শুরু। বৃষ্টির হাত থেকে বাঁচানোর জন্য তৈরি পরিধেয় এই পনচো। তবে রেইনকোটের সঙ্গে এর ফারাক রয়েছে প্রশস্ততায়। কাঁধে রাখা ব্যাকপ্যাকও পনচোর ভেতরে পুরে নেওয়া যায় অনায়াসে; যা রেইনকোটে সহজ হয় না। আন্দেজ ও পাতাগোনিয়ার আদিবাসী আমেরিকানরা মধ্যযুগ থেকে পনচো ব্যবহার করে আসছে । কুয়েচুয়া ভাষার পুঞ্চুকে স্পেনীয়রা বলল পনচো আর সেটাই ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বে। এই পোশাকে বাতাস চলাচল নির্বিঘ্ন করার জন্য হাতের দিকগুলো খোলা থাকলেও নিচের দিকে বোতাম লাগানো থাকে। বাড়তি হিসেবে মাথা ঢাকার হুড থাকে যা বোতাম দিয়ে যুক্ত করা যায়।

১৮৫০ সাল থেকে মার্কিন সেনাদল পনচোর ব্যবহার শুরু করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এর ব্যবহার বেড়ে যায় কয়েকগুণ। জার্মান বাহিনী তখন প্রতি চারজনের জন্য চারটি পনচো বরাদ্দ করতো। তা জোড়া দিয়ে চারজনের থাকার তাঁবুও হয়ে যেত। পঞ্চাশের দশকে নতুন হালকা নাইলনের পনচো তৈরি শুরু হয়। শিকারি, ক্যাম্পার (তাঁবু বা শিবিরে বসবাসকারী) এবং অনুসন্ধানী দলের মধ্যে এর ব্যবহার বাড়তে থাকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন