কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

মনের মানুষের মরদেহ দেখতে না পাওয়া তাড়িয়ে বেড়াবে তাঁদের

প্রথম আলো মিয়ানমার (বার্মা) প্রকাশিত: ২৮ জুলাই ২০২২, ১৭:৩০

‘আমি তারা দেখতে পছন্দ করি। ও এটা খুব ভালো করেই জানত। এখন এই আকাশই আমাদের যোগাযোগের মাধ্যম।’ থাজিন নাইউন্ত অং ৩ জুনের কথা বলতে গিয়ে বলেন, সেদিন রাতে তিনি জানতে পারেন, তাঁর হবু বর ফিয়ো জেয়া থর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হবে। জানুয়ারিতে তাঁর সাজা হয়।


গত সোমবার মিয়ানমারের রাষ্ট্রীয় সংবাদপত্রে প্রকাশিত এক খবরে দেশটির সাধারণ মানুষসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ স্তম্ভিত হয়ে যায়। খবরে আসে, নৃশংস ও অমানবিক সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে নেতৃত্ব দেওয়ায় দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী ও শান্তিতে নোবেলজয়ী অং সান সু চির দলের সাবেক আইনপ্রণেতা ফিয়ো জেয়া থ, স্বনামধন্য এক অধিকারকর্মীসহ চার কারাবন্দীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে দেশটির জান্তা। তবে কখন ও কীভাবে এসব মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হলো, তা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেনি রাষ্ট্রীয় সংবাদপত্র গ্লোবাল নিউ লাইট অব মিয়ানমার। তাঁদের মধ্যে দুজনের পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছে বিবিসি।


অথচ কয়েক সপ্তাহ আগেও থাজিন ভেবেছিলেন, হয়তো এই সাজা কার্যকর হবে না। কারণ, গত তিন দশকের বেশি সময়ে মিয়ানমারে কোনো মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা হয়নি।


মিয়ানমারে গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে সামরিক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে নির্বাচিত সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করা হয়। গ্রেপ্তার করা হয় অং সান সু চিসহ অনেক শীর্ষ নেতাকে। অভ্যুত্থানের পর দেশজুড়ে রক্তাক্ত বিক্ষোভ শুরু হয়। শুরু হয় ব্যাপক ধরপাকড়। পরে ১২০-এর বেশি জনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়। তাঁদের মধ্যে ফিয়ো জেয়া থ একজন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও