কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যে কারণে প্রদীপের স্ত্রী চুমকির সাজা বেশি

দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা মামলায় কক্সবাজারের টেকনাফ থানার বরখাস্ত ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাশের চেয়ে তাঁর স্ত্রী চুমকি কারণের সাজা বেশি হয়েছে।

মামলায় রায়ে প্রদীপের ২০ বছর কারাদণ্ড হয়েছে। আর তাঁর স্ত্রী চুমকির হয়েছে ২১ বছরের কারাদণ্ড। আজ বুধবার চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মুনসি আবদুল মজিদ এই রায় ঘোষণা করেন।

প্রদীপের চেয়ে তাঁর স্ত্রী চুমকির সাজা বেশি হওয়ার বিষয়ে দুদকের আইনজীবী মাহমুদুল হক প্রথম আলোকে বলেন, প্রদীপ তিনটি ধারায় দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। তাঁর স্ত্রী চুমকি দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন চারটি ধারায়।

মাহমুদুল হক জানান, তিনটি ধারায় প্রদীপ ও চুমকি একই সাজা পেয়েছেন। একটি ধারায় ৮ বছর, আরেকটি ধারায় ২ বছর ও অপর ধারায় তাঁদের ১০ বছর করে কারাদণ্ড হয়েছে। সব কটি সাজা একসঙ্গে চলবে।

একই সঙ্গে অবৈধভাবে যে সম্পদের মালিক দুজন হয়েছেন, তা রাষ্ট্রের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করার আদেশ দিয়েছে আদালত। এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক ও দুদককে ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।

দুদকের এই আইনজীবী বলেন, একটি ধারায় প্রদীপ খালাস পেয়েছেন। কিন্তু তাঁর স্ত্রী চুমকি দোষী সাব্যস্ত হয়েছেন। এ কারণে প্রদীপের চেয়ে চুমকির সাজা বেশি। মাহমুদুল হক জানান, দুদক আইন ২০০৪-এর ২৬ (২) ধারার অপরাধ, অর্থাৎ সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ থেকে প্রদীপকে খালাস দিয়েছেন আদালত। আর এই ধারায় চুমকিকে এক বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া তাঁকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে; অনাদায়ে আরও এক মাসের সশ্রম কারাদণ্ড।

দুদকের এই আইনজীবী বলেন, চুমকি যে সম্পদবিবরণী দাখিল করেছেন, তাতে ৪৯ লাখ ৫৮ হাজার ৯৫৭ টাকার তথ্য গোপন করেছেন, যা দুদকের অনুসন্ধান ও তদন্তে বেরিয়ে আসে। আদালতেও তা প্রমাণিত হলো।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন