কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আমাদের সায়ীদ স্যারের জন্মদিনে শ্রদ্ধা-ভালোবাসা

অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে তাকে জানতাম। চিনতাম না। চেনার অবকাশ ছিল না। তিনি ঢাকা কলেজে পড়াতেন। আমি পড়েছি সুদূর মফস্বলে।

পত্রিকায় তার লেখা বা বক্তৃতা দেখতাম, পড়তাম। টেলিভিশনে তার কথা শুনেছি। সেটাও তার প্রতি একটা বড় আকর্ষণ। দেশে সামান্য যে কজন মানুষ চিরায়ত আদর্শ আর মূল্যবোধের কথা নিয়ম করে বলেন সায়ীদ স্যার তাদের অন্যতম।

স্যারের কথা শুনে, কিংবা লেখা পড়ে তার প্রতি এক ধরনের মুগ্ধতা কাজ করতো। ততদিনে বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রও দেশের নামী প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাঁড়িয়ে গেছে। সেটাও তার প্রতি আকর্ষণের আরেকটি বড় উপলক্ষ।

২০০০ সালের মাঝামাঝি আমি বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে যোগ দিই। কেন্দ্র ছাড়ি ২০০৬ সালের শেষের দিকে। বলা ভালো সেই সময়টাই আমার জীবনের শ্রেষ্ঠ সময়। জীবনের বড় বাঁক-বদলেরও সময়।

বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রে আমি সায়ীদ স্যারের সঙ্গে যতটা পেরেছি সময় কাটিয়েছি। ঘণ্টার পর ঘণ্টা কেন্দ্রে ও কেন্দ্রের বাইরে সায়ীদ স্যারের সঙ্গে কাটানো সে সময়ে বহুবিধ অভিজ্ঞতা লাভ করেছি। নানা রকমের মানুষের সান্নিধ্য পেয়েছি।

একদিনের কথা মনে আছে। স্যারের জন্য আমরা অপেক্ষা করছি, একটি চিঠি সই করে পাঠাতে হবে সরকারি এক অফিসে। বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের অফিস আওয়ার ছিল দুপুর থেকে রাত অবধি। সায়ীদ স্যার সাধারণত আসতেন সন্ধ্যার দিকে। বাইরে কোনো কাজ না থাকলে মধ্যরাত পর্যন্ত কাটিয়ে যেতেন কেন্দ্রে। অফিসের সব দাপ্তরিক কাজ, পরিকল্পনা, মিটিং ও বাইরের যারা স্যারের সঙ্গে দেখা করতে আসতেন, তাদের সঙ্গে কথা-আড্ডা সবই চলতো এই সময়ের মধ্যে। অনেকটা আধা পেশাদারি, আধা অপেশাদারি কায়দায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন