কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এই সময়ে টাইফয়েড

পানিবাহিত রোগ টাইফয়েড। অন্ত্রনালিতে জীবাণু সংক্রমণের ফলে এটি হয়। স্যালমোনেলা টাইফি ও প্যারাটাইফি নামের ব্যাকটেরিয়া এর জন্য দায়ী। অস্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং দূষিত পানি পানের মাধ্যমে এই জীবাণু মানুষের শরীরে প্রবেশ করে। দেখা দেয় জ্বর, মাথাব্যথা, ডায়রিয়া ও অন্যান্য উপসর্গ। টাইফয়েডের জীবাণু শরীরে প্রবেশ করলেই কেউ আক্রান্ত হবেন—এটা নিশ্চিতভাবে বলা যায় না। শরীরে রোগ প্রতিরোধক্ষমতা ভালো থাকলে অনেক সময় জীবাণু দেহে সংক্রমণ করতে পারে না। উন্নত বিশ্বে এই রোগের প্রাদুর্ভাব নেই বললেই চলে।

যেকোনো বয়সের মানুষেরই টাইফয়েড হতে পারে। তবে শিশুরা এতে বেশি আক্রান্ত হয়। টাইফয়েডের জীবাণু আক্রান্তের মল ও অপরিষ্কার হাতের মাধ্যমে পরিবেশে ছড়ায়। আক্রান্ত ব্যক্তির সংস্পর্শে এলেও টাইফয়েড ছড়াতে পারে। ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা, বিশুদ্ধ পানি পান, স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস ও সঠিক স্বাস্থ্যবিধি মেনে জীবন যাপন করলে সহজেই টাইফয়েডের সংক্রমণ ও জটিলতা এড়ানো যায়।

টাইফয়েডের উপসর্গ

•তীব্র জ্বর ও কাশি
•বমি ভাব বা বমি
•অতিরিক্ত ক্লান্তি
•মাথাব্যথা
•ডায়রিয়া
•ক্ষুধামান্দ্য
•গলাব্যথা
•কোষ্ঠকাঠিন্য
•পেটে ও পিঠে দানা
•প্রলাপ

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন