কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


প্রোপাগান্ডার বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান জরুরি

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে বাংলাদেশের অপ্রতিরোধ্য অর্জন অনেকেরই মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শুধু দেশের ভেতরে নয়, দেশের বাইরেও বিভিন্ন শক্তি বাংলাদেশের এই উত্থানকে খুব ভালোভাবে মেনে নিতে পারছে না। ফলে দেশীয় একটি গোষ্ঠীর সঙ্গে বাইরের একটি গোষ্ঠী হাত মিলিয়ে কীভাবে বাংলাদেশের উন্নয়নের গতিকে শ্লথ করে দেওয়া যায় সে প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। যেহেতু ২০২৩ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে,  সেই নির্বাচনকে কেন্দ্র করে এই অপশক্তি বিভিন্ন ধরনের প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার অপপ্রয়াসে লিপ্ত রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রে মিথ্যা, আংশিক সত্য কিংবা অর্ধসত্য বিষয়গুলোকে বিশ্বাসযোগ্যভাবে উপস্থাপনের মাধ্যমে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করা হচ্ছে, যা সত্যিই চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশের কল্যাণে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম বর্তমানে যোগাযোগের একটি শক্তিশালী মাধ্যমে পরিণত হয়েছে। দেশের জনগোষ্ঠীর বিশাল অংশ এই মাধ্যম ব্যবহার করে। এই মাধ্যমকে ব্যবহার করে একটি গোষ্ঠী বিভিন্ন প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

এটা ঠিক যে তাদের এই অপপ্রচারে বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষ বিভ্রান্ত হয় না। কিন্তু পাশাপাশি এটাও ঠিক যে মিথ্যা বারবার প্রচারিত হলে সেটি অনেক সময় সত্যে রূপ নেয়, যাতে জনগণ বিভ্রান্ত হতে পারে। পাশাপাশি বর্তমান সরকারি দলের পক্ষ থেকে এই ধরনের মিথ্যাচারগুলোর বিপক্ষে শক্ত যুক্তি জাতির সামনে অনেক ক্ষেত্রে উপস্থাপন করা হয় না। আমরা ইতোমধ্যে লক্ষ করেছি যে পদ্মা সেতুকে কেন্দ্র করে ব্যাপক অপপ্রচার এবং মিথ্যাচার করা হয়েছে। যারা এই কাজগুলো করছে তারা খুব ভালোভাবেই জানে যে পদ্মা সেতু বাংলাদেশের একটি বিশাল অর্জন। এটি আওয়ামী লীগ সরকারের অনেক অর্জনের মধ্য অন্যতম। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের মাধ্যমে একদিকে যেমন শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের সফলতা জাতির সামনে উপস্থাপিত হয়েছে, ঠিক তেমনিভাবে এই সেতু বাংলাদেশের সক্ষমতা প্রতীক।

এই বিষয়টি মাথায় রেখে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো পদ্মা সেতুর অর্জনকে কীভাবে প্রশ্নবিদ্ধ করা যায় সেই প্রচেষ্টা অব্যাহত রেখেছে। তারা খুব ভালোভাবেই জানে যে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ১৯টি জেলার সঙ্গে ঢাকাসহ দেশের অন্যান্য অঞ্চলের যোগাযোগের ক্ষেত্রে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে পদ্মা সেতু। এই সেতু একদিকে যেমন এই অঞ্চলের মানুষের জীবন ও জীবিকার ওপরে ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে, ঠিক তেমনি আমাদের পাশের দেশগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের আঞ্চলিক সহযোগিতা বৃদ্ধি করবে যার ইতিবাচক প্রভাব পড়বে দেশের অর্থনীতিতে।  ফলে সেই অঞ্চলের জনগণ আগামী নির্বাচনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের প্রতি আস্থা রাখবে– এই বিষয়টি আঁচ করতে পেরেই এই গোষ্ঠী পদ্মা সেতু সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের মিথ্যাচার করে জাতিকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি তাদের সেই প্রচেষ্টা সফল হয়নি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন