কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


এত লিখে যাই, তবু না ফুরায়...

ঈদের দিন বিকেলে এক আড্ডায় মিলেছিলাম আমরা কয়েকজন। বাঙালির আড্ডা মানে পরনিন্দা, পরচর্চা এবং অবধারিতভাবে আসবে রাজনীতি। মুখে বলা হবে, ‘ধুর, রাজনীতি নিয়ে আবার আলোচনা কি? দেশে রাজনীতি আছে নাকি!’ যা হোক, আমাদের আলোচনায় গানের প্রসঙ্গও এল। গান মানে পুরোনো দিনের গান, সলিল চৌধুরীর লেখা সুর দেওয়া কয়েকটি অসাধারণ গানের কথা একজন তুললেন। আরেকজন বললেন, ‘আরে আমি তো রবি ঠাকুরের গান না শুনে ঘুমাতেই যাই না।’ আমি অবশ্য গানের প্রসঙ্গ এলে চুপ থাকি। গানের সমঝদার আমি নই। আমার কণ্ঠে সুর নেই, আছে অ-সুরের দাপাদাপি।

শ্রীলঙ্কায় বিক্ষুব্ধ নাগরিকদের প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে প্রবেশ, প্রেসিডেন্ট গোতাবায়ার পলায়ন, আমাদের দেশে সে রকম নাগরিক বিদ্রোহের আশঙ্কা আছে কি না, শান্তির দেশ জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবের গুলিতে মৃত্যু, এর পর জাপানে নিরাপত্তার কড়াকড়ি আরোপ করা হবে কি না—এ সব নিয়েও জ্ঞানগর্ভ মতামত আড্ডায় উঠে এল।

প্রায় ঘণ্টা চারেকে আড্ডা খানাপিনায় এবার ঈদযাত্রায় উত্তরবঙ্গের মানুষের ভোগান্তির বিষয়টি নিয়ে হলো সবচেয়ে উত্তেজনা। কারণ, হোস্ট এবং গেস্টদের প্রায় সবাই উত্তরের মানুষ। গত ঈদে সড়ক ব্যবস্থাপনা কিছুটা প্রশংসা পেলেও এবার কেন ১০ ঘণ্টার পথ যেতে ৩০ ঘণ্টা লাগল, সে প্রশ্ন স্বাভাবিকভাবেই উঠল। কথা উঠল, উত্তরবঙ্গের উন্নয়ন বৈষম্য নিয়েও। সব শাসনামলেই উত্তরের প্রতি অবহেলা কি এ জন্য যে, ওই অঞ্চলের মানুষ তুলনামূলকভাবে শান্তিপ্রিয়!

উঠল দুর্নীতি প্রসঙ্গও। ঢাকা থেকে উত্তরবঙ্গ যেতে সড়কপথ পুরোটা চার লেনে উন্নীত করতে কেন এত সময় লাগছে? সড়কমন্ত্রীর বাড়ি উত্তরে নয় বলে?

এক সাংবাদিক বন্ধু একটি ঘটনা বললেন। একটি সড়কের কাজ পাওয়ার জন্য একটি চীনা প্রতিষ্ঠান যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের সচিবের সঙ্গে আলোচনা শেষে তাকে একটি সুন্দর চায়ের প্যাকেট গিফট করল। সচিব সাহেব ওই চায়ের প্যাকেট বাসায় নিয়ে খুলে দেখেন, ওই চায়ের প্যাকেটে আসলে চা নেই, আছে ১ লাখ ডলার। এটা যে ঘুষ দিয়ে কাজ পাওয়ার চেষ্টা, তা আর বুঝিয়ে বলার কী আছে?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন